মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
সম্প্রতি এক নির্যাতিতা পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তারপরই ওই মনোবিদের কুকীর্তির পর্দাফাঁস হয়। ২৭ বছরের ওই নির্যাতিতার অভিযোগ, ছাত্রাবস্থায় ওই মনোবিদের কাছে গিয়েছিলেন। তখনই তাঁর গোপন মুহূর্তের ছবি তুলে রেখেছিলেন অভিযুক্ত। সেই ছবি দেখিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে ব্ল্যাকমেল করা হচিছল। বর্তমানে বিবাহিত ওই মহিলার সঙ্গে ফের যোগাযোগ করেন মনোবিদ। ‘দাবি’ না মানলে মহিলার সমস্ত ছবি স্বামীকে পাঠিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন তিনি। এবার আর চুপ থাকেননি অভিযোগকারিণী। স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে থানায় অভিযোগ জানান তিনি। তদন্তে জানা গিয়েছে, কাউন্সিলিংয়ের নাম করে ছাত্রীদের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে নিয়ে যেতেন ওই মনোবিদ। সেখানে তাঁদের মাদক খাইয়ে যৌন কার্যকলাপে লিপ্ত হতেন। সেইসঙ্গে গোপন মুহূর্তের ছবিও তুলে রেখে চলত ব্ল্যাকমেলিং। অভিযুক্তের ফোন বাজেয়াপ্ত করার পর এমনই বেশ কিছু নথি মিলেছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন,বিদর্ভের বিভিন্ন প্রান্তে ক্যাম্প আয়োজন করতেন ওই কাউন্সিলার। সেখানে পাার্সোনালিটি ডেভেলপমেন্ট ও গ্রুমিংয়ের জন্য তাঁর প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিতেন। বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরির জন্য ছাত্রীদের অভিভাবকদের সঙ্গে নিজেই কথা বলতেন অভিযুক্ত। এভাবেই ফাঁদ পাততেন অভিযুক্ত মনোবিদ। বারবার প্রতারণার শিকার হলেও গোপন মুহূর্তের ছবি ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে কেউই মুখ খুলতেন না।