মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
গত মাসে প্রায় দেড় হাজার পদে অ্যাসিস্ট্যান্ট ও অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল রাজস্থান সরকার। কিন্তু, তার কোনও বিস্তারিত ব্যাখ্যা ছিল না। অর্থাৎ কোনও বিভাগে, কোন কলেজে কত আসন শূন্য, সেসব কিছুই জানায়নি তারা। এই অস্বচ্ছ্বতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ইউডিএফ। পাশাপাশি, বদলির ক্ষেত্রে এই সংগঠনের অভিযোগ, বাড়ির কাছে পোস্টিং চাইলেও কেউ কেউ কয়েকশো কিলোমিটার দূরে নিয়োগ পেয়েছেন। এর কারণ জানতে চাইলে সরকারের জবাব, সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে ফাঁকা পদ নেই। স্বাস্থ্যদপ্তরের এই যুক্তি মানতে নারাজ ইইডিএফ। তাঁদের পাল্টা প্রশ্ন, যদি কোনও শূন্যপদই না থাকে, তাহলে ওই হাসপাতালগুলিকে কেন অপশনে রাখা হয়েছিল? সংগঠনের ‘চাপে’ পড়ে নতুন একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল রাজস্থান মেডিক্যাল এডুকেশন সোসাইটি। সেখানে বদলিতে আগ্রহী চিকিৎসকদের অনলাইনে আবেদনের কথা বলা হয়েছিল। সার্বিক অবস্থা নিয়ে তাই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউডিএফ।
এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ্বতা নেই। স্বাস্থ্যদপ্তর খেয়ালখুশি মতো চলছে। সেকারণেই ৫০ শতাংশ চিকিৎসকই কাজে যোগ দেননি। তৃণমূলস্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে এমনই পরিসংখ্যান উঠে এসেছে। বদলি নিয়ে নয়া বিজ্ঞপ্তিকেও ‘লোক দেখানো’ বলেও কটাক্ষ করেছে তারা। ইউডিএফের প্রেসিডেন্ট ডাঃ লক্ষ্য মিত্তিলের অভিযোগ, উপরের দিকে র্যাঙ্ক করে কাউন্সিলিংয়ে বসেও অনেকে পছন্দের পোস্টিং পাননি। সমাগ্রিক বিষয় তুলে ধরে রাজ্য সরকারকে চিঠিও পাঠিয়েছে সংগঠন। তাতে দ্রুত সমস্যা সমাধানের দাবি জানানো হয়েছে।