বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, সোমবারের ঘটনায় তাদের গোষ্ঠীর ১১ জনের মৃত্যুর প্রতিবাদে কুকি-জো সংগঠনগুলির ডাকা বন্ধে রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চলের জনজীবন এদিন কার্যত বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। জিরিরামের ঘটনাকে ‘ভুয়ো এনকাউন্টার’ আখ্য্য দিয়ে ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে সংগঠনগুলি। এদিন ভোট পাঁচটা থেকে ১৩ ঘণ্টার এই বন্ধ শুরু হয়। বন্ধ চলাকালে কুকি জনজাতি বহুল এলাকায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি বলে পুলিস জানিয়েছে। স্কুল-কলেজ, বাজার-দোকান , সরকারি অফিস ছিল বন্ধ। রাস্তায় যান চলাচল করেনি। সোমবারের ঘটনায় বিভিন্ন কুকি-জো সংগঠন কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিশানা করেছে। সিআরপিএফকে সামাজিক বয়কটেরও ডাক দিয়েছে সংগঠনগুলি।
সোমবার সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা জিরিবামের বরোবেকরা থানা এবং সংলগ্ন সিআরপিএফ ক্যাম্পে হামলা চালায় বলে পুলিস জানিয়েছে। এর পাল্টা জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনী। দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ে ১১ জন দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয়। নিহতরা সকলেই কুকি জনজাতির বলে জানা গিয়েছে। গুরুতর জখম হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানও। ওই ঘটনার পরই জিরিবামে ১৬৩ ধারা জারি করা হয়। জেলাজুড়ে মোতায়েন করা হয় বাড়তি নিরাপত্তা বাহিনী। এদিন সেখানে নতুন কোনও হিংসার ঘটনা না ঘটলেও পরিস্থিতি ছিল থমথমে। কিন্তু সোমবারের ঘটনার পর ইম্ফল উপত্যকার একাধিক জায়গা থেকে হিংসার খবর পাওয়া গিয়েছে। এরইমধ্যে এদিন ইম্ফল পশ্চিম জেলার দুটি গ্রামে বেশ কয়েকটি উন্নত মর্টার শেল বাজেয়াপ্ত করে নিরাপত্তা বাহিনী।