গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
কী রয়েছে সেই মোবাইল বার্তায়? রাজেন্দ্র লিখেছেন, ‘আমার কাছে ৮ হাজার টাকা রয়েছে। তাতে পাঁচ বছর চলে যাবে। আমার মোবাইল ফোন বিক্রি করে সিম কার্ড ভেঙে দেব। মাকে বলো, আমাকে নিয়ে যেন চিন্তা না করে। কোনো ভুল পদক্ষেপ নেব না। আমার কাছে সকলের নম্বর রয়েছে। দরকার হলে ফোন করব। বছরে অবশ্যই একবার ফোন করব।’ তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত পুলিস তাঁর কোনও খোঁজ পায়নি।
কোটায় এধরনের ঘটনা নতুন নয়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার বিপুল চাপ সহ্য করতে না পেরে অনেক শিক্ষার্থীই মাঝপথে পড়া ছেড়েছেন। আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পুলিসের তরফে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা হলেও এমন ঘটনা এড়ানো যাচ্ছে না।