বিশেষ কোনও পারিবারিক কারণে মানসিক দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে। কাজকর্মের ক্ষেত্রে বিশেষ সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
বর্ধমানের মেমারির একটি বাড়ি বিক্রি সংক্রান্ত মামলায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি সিনহা। ২০২২ সালের সম্পত্তিটি বিক্রি করে রাজ্যের এক উচ্চপদস্থ কর্তার কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন। তাদের বক্তব্য ছিল, টাকা পয়সা পেয়ে গেলেও, বাড়ি থেকে জবরদখলকারী- দের ওঠাতে না পারায় ২০২৫ সালেও ওই বাড়ি হস্তান্তর করা যাচ্ছে না। উল্টে ওই ব্যক্তিকে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেয় ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন। তাদের এহেন কর্মকাণ্ডেই ক্ষুব্ধ বিচারপতি। তিনি প্রশ্ন করেন, কর্পোরেশনের জন্য কেন মামলাকারী সমস্যায় পড়বেন? তিন বছর কেটে গেলেও কেন কর্পোরেশন আদালতে আসেনি? কেন মামলাকারীর কাঁধে বন্দুক রাখা হল? কর্পোরেশনের তরফে দাবি করা হয়, পুলিস সাহায্য করছে না। কর্পোরেশনের আইনজীবীকে বিচারপতি বলেন, ‘আপনাকে পুলিস সাহায্য করছে না? তাহলে মামলাকারীর কি হবে। আপনি রাজ্য সরকারের দপ্তর তাই পুলিসের বিরুদ্ধে কেন মামলা করবেন?’ এরপরই বর্ধমানের পুলিস সুপার ও মেমারি থানাকে এব্যাপারে নেওয়া যাবতীয় পদক্ষেপের তথ্য রিপোর্ট আকারে পেশের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি সিনহা।