কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত রাজপুর সোনারপুর পুরসভা এলাকায় প্রায় ৮ হাজার আবাসন তৈরি হয়েছিল। যার মধ্যে ওই দেড় হাজার বিল্ডিংয়ের সিসি পড়ে আছে। মহামায়াতলা, গড়িয়া স্টেশন ও গড়িয়ার কিছু অংশে সমস্যা বেশি। এক আধিকারিক বলেন, বড় কমপ্লেক্স বা আবাসনের ক্ষেত্রে সিসি নিয়ে সমস্যা হয়নি। তবে পাড়ার মধ্যে বা রাস্তার ধারে তিন বা চারতলা বিল্ডিং করেছেন, এমন অনেক প্রোমোটারকে নিয়েই বেশি মাথা ব্যথা। কারণ তাঁদের অনেকেই সিসি সংগ্রহ করেননি। ফ্ল্যাট মালিকরাও তা পাননি। পুরসভা সূত্র জানা গিয়েছে, বেশ কিছু ফ্ল্যাট মালিক জানিয়েছেন, সিসি না থাকার কারণে মিউটেশন করা যাচ্ছে না। ফলে তাঁরা ফ্ল্যাট বিক্রি করতে চাইলেও পারছেন না। আরও কয়েকজনের দাবি, যতদিন দেরি হবে ততই করের বোঝা বাড়বে। এই অবস্থায় পুরসভাকে উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন অনেকেই। কত আবাসনের এই সিসি নেওয়া হয়নি তার তালিকা তৈরি শুরু হয় গত বছর ডিসেম্বর মাসে। সম্প্রতি সেই কাজ শেষ হয়েছে এবং রিপোর্ট নবান্নে পাঠানো হয়েছে। তাদের হিসেব বলছে, কোটি কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে পুরসভার। সাধারণ মানুষও ফ্ল্যাট কিনে ভুগছেন। পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল নজরুল আলি মণ্ডল বলেন, যে সব প্রোমোটার বিল্ডিং বানিয়ে এখনও সিসি সংগ্রহ করেননি, তাঁদের অবিলম্বে তা নেওয়ার জন্য আবেদন করা হচ্ছে। তা না হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।