কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রধান সচিবের তরফে সমস্ত জেলার পরিবার কল্যাণ অধিকরণে এই নির্দেশ গিয়েছে। সেখান থেকে বার্তা যাচ্ছে স্কুলগুলিতেও। স্কুলের কন্যাশ্রী ক্লাব, অঙ্গনওয়াড়ি, বিভিন্ন চাইল্ড কেয়ার ইনস্টিটিউশনকে এতে অংশ নিতে বলা হয়েছে। আর সেই বার্তা পেয়ে রীতিমতো ধন্দ তৈরি হয়েছে শিক্ষকদের মধ্যে। তাঁদের বক্তব্য, পরীক্ষার দায়িত্ব সামলাব নাকি প্রশিক্ষণ নেব? ইতিমধ্যেই অল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন একটি চিঠি লিখেছে দপ্তরের প্রধান সচিবকে। তাতে দাবি করা হয়েছে, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন মাথায় রেখে তার আগে, পরে এবং মধ্যবর্তী সময়ে এই প্রশিক্ষণের সূচি ফেলা হোক।
মাধ্যমিকের সূচির সঙ্গে এই প্রশিক্ষণের সংঘাত হচ্ছে কীভাবে? ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক, চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এদিকে, দু’ধাপে সচেতনতা শিবির ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি এবং ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘৩১ ফেব্রুয়ারি’ পর্যন্ত চালানোর কথা বলা হয়েছে। হ্যাঁ, ভুল করে ৩১ ফেব্রুয়ারিই উল্লেখ করা হয়েছে অর্ডারে। শিক্ষক সংগঠনটি তাদের চিঠিতে এই বিভ্রাটও দূর করে নয়া অর্ডার জারির দাবি জানিয়েছে। মাধ্যমিক পরীক্ষার মধ্যেই এই সচেতনতা শিবির ফেলার কারণ কী? সেটি পরিবর্তন করা হবে কি না, সেই প্রশ্ন উঠছে। এই ব্যাপারে মতামত পেতে ফোন করা হয় দপ্তরের মন্ত্রী শশী পাঁজাকে। তবে, তাঁকে ফোনে পাওয়া যায়নি।