পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
এ বছর গঙ্গাসাগর মেলায় এক কোটির বেশি মানুষের সমাগম হয়েছিল। গঙ্গাসাগরের আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে জলপথ ব্যবহার করতেই হয়। সেই মতো যাবতীয় সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী নিজে গিয়ে মেলার সুরক্ষা সহ যাবতীয় প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন। রাজ্যের ১২ জন মন্ত্রীকে দায়িত্ব ভাগ করে দিয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে পুলিস ও বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকদের নির্দিষ্ট নির্দেশ পাঠিয়ে গিয়েছেন। মেলার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তো বটেই, এমনকী পুণ্যার্থীদের বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত নজরদারি জারি ছিল তাঁর। কিন্তু কুম্ভে এবার রেকর্ড ভিড় হতে পারে জানা সত্ত্বেও কেন প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি, সেই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। নিহত ও জখমদের মধ্যে বাংলার কেউ আছেন কি না, জানতে এদিন নবান্ন থেকে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা হয়। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। শেষমেষ দিল্লিতে রেসিডেন্ট কমিশনারের অফিসকে ওই দায়িত্ব দেওয়া হয়। ঘটনার প্রায় ১৮ ঘণ্টা পরও মৃত ও আহতদের তালিকা উত্তরপ্রদেশ সরকার না জানানোয় উৎকণ্ঠা বাড়তে থাকে। ওই তালিকা হাতে পেতে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে যোগাযোগ রেখে চলেছে রেসিডেন্ট কমিশনারের অফিস।