মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
৫৩তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে ‘১২৮এ’ ধারা আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়, যেখানে পেনাল্টি ও সুদ মকুবের আইনি স্বীকৃতির সুযোগ করে দেওয়া হয়। সেই মতো রাজ্য সরকারগুলিও বিল আনে। সূত্রের খবর, রাজ্য জিএসটি দপ্তরের আওতায় যে করদাতারা আছেন, ওই নির্দিষ্ট তিনটি বছরে তাঁদের একাংশের কাছে বকেয়া করের অঙ্ক প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। তার জন্য নোটিস ধরানো হয়েছিল প্রায় ১৬ হাজার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে। তারা চাইলে এই স্কিমের আওতায় আসতে পারে। দপ্তর যেমন প্রকল্পটি সফল করতে অফিসারদের নিয়োগ করেছে, তেমনই জেলায় জেলায় শুরু হয়েছে প্রচারপর্বও। রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এবং অর্থদপ্তরের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত মুখ্যসচিব প্রভাতকুমার মিশ্র গত সপ্তাহে দপ্তরের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে এই সংক্রান্ত পরামর্শ দিয়েছেন। সরকারি আধিকারিকদের আশা, ওই প্রকল্প থেকে রাজস্ব বাবদ চলতি অর্থবর্ষেই রাজ্যের কোষাগারে কয়েকশো কোটি টাকা আসবে।
যারা এই স্কিমে আবেদন করবে, ২০২৫ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে আগে তাদের জিএসটি জমা করতে হবে। এরপর ৩০ জুনের মধ্যে আবেদন করতে হবে পেনাল্টি ও সুদ মকুবের জন্য। যারা ইতিমধ্যেই পেনাল্টি ও সুদ মিটিয়ে দিয়েছে, তারা তা ফেরতের জন্য আর আবেদন করতে পারবে না। জিএসটি প্রতারণার মতো কেসে যাদের নোটিস ধরানো হয়েছিল, তারা এই প্রকল্পের সুযোগ নিতে পারবে না।