বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন সঞ্জয়কে যে বিশেষ কালো রংয়ের গাড়িতে আনা হয়, সেটির জানালার সামনে ছিল কাচ ঢাকা। কোনও কথা যাতে গাড়ির ভেতর বা বাইরে থেকে শোনা না যায়, তারই ব্যবস্থা করা হয়। এদিন শিয়ালদহের বিশেষ জেলা ও দায়রা বিচারকের এজলাসে সাক্ষ্য দেন দুই সাক্ষী। রুদ্ধদ্বার কক্ষে চলে ওই শুনানি। এনিয়ে দু’দিনে মোট চারজন সাক্ষী তাঁদের সাক্ষ্য পেশ করলেন।
এদিকে, আর জি কর হাসপাতালে আর্থিক দুনীর্তির মামলায় মঙ্গলবার আলিপুরের বিশেষ আদালতের বিচারক সুজিতকুমার ঝা’র এজলাসে ছিল দুই ধৃতের জামিনের শুনানি। তাঁরা হলেন আশিস পাণ্ডে ও সুমন হাজরা। দীর্ঘ সময় ধরে চলে শুনানি। অভিযুক্ত চিকিৎসক আশিসের বিরুদ্ধে সিবিআই প্রভাবশালী ‘তত্ত্ব’ খাড়া করে। তারা বলে, অভিযুক্ত জামিন পেলে মামলা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারে। তাই জামিনের আর্জি বাতিল করা হোক। অন্যদিকে, ওই অভিযুক্তের আইনজীবী আনন্দ গঙ্গোপাধায় বলেন, মামলা কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে? সমস্ত বাজেয়াপ্ত করা নথিই তো রয়েছে সিবিআইয়ের হেফাজতে, আর কেস‑ডায়েরিতে। তার থেকে বড় কথা, আমার মক্কেল জেলে যাওয়ার পর আর তাঁকে কোনও জিজ্ঞাসাবাদই করেনি সিবিআই। এর থেকে পরিষ্কার আমার মক্কেলের বিরুদ্ধে জোরালো কোনও তথ্য পায়নি সিবিআই। তাই যে কোনও শর্তে আমার মক্কেলকে জামিন দেওয়া হোক। অন্যদিকে, ধৃত সুমন হাজরার আইনজীবীর যুক্তি ছিল, মামলায় নতুন কোনও অগ্রগতি নেই। একই বক্তব্য ঘুরিয়ে ফিবিয়ে বার বার পেশ করছে তদন্তকারী সংস্থা। উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক দুই ধৃতের জামিনের আর্জি খারিজ করে দেন।