শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবেই চলছিল ঝাড়গ্রাম লোকসভার ভোট-পর্ব। খড়কুসমায় কিছু লোক জড়ো হয়েছে বলে দুপুরে খবর ছড়িয়ে পড়ে। তাঁরা ১৪৪ ধারা ভেঙে এক সঙ্গে বসে খাওয়াদাওয়া করছিল বলে রটিয়ে দেওয়া হয়। এর জেরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে শুরু করে। আচমকা সেখানে দলবল নিয়ে হাজির হন বিজেপি প্রার্থী। সেখানে তাঁর এক দেহরক্ষী ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা এক মহিলাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। মহিলার মাথায় আঘাত করা হয় বলে অভিযোগ। বুথের সামনেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। ওই দৃশ্য দেখে জনতার ক্ষোভের বাঁধ ভেঙে যায়। তাদের ইট বৃষ্টিতে মাথা ফাটে এক সিআইএসএফ জওয়নের। ঘন্টাখানেক কার্যত তাণ্ডব চলার পর ফের শুরু হয় ভোটগ্রহণ। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে বিজেপিকে ফের ‘নারীবিদ্বেষী’ তকমা দিয়েছে তৃণমূল। ভোটের লাইনে থাকা মহিলাকে মারধরের প্রতিবাদে গর্জে উঠেছেন তৃণমূল নেত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শশী পাঁজা, বীরবাহা হাঁসদারা। এলাকা ছেড়ে বেরিয়ে এসে বিজেপি প্রার্থীর মন্তব্য, ‘জওয়ানরা না থাকলে প্রাণে বেঁচে ফিরতাম না।’ তাঁর এই বক্তব্যকে কটাক্ষ করেই চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, ‘উনি এসব কথা বলে সহানুভূতি পেতে চাইছেন। কিন্তু তাঁর দেহরক্ষীদের কুকীর্তির কথাটা তো বলছেন না। মহিলাদের সন্মান করেন না। অথচ সাংসদ হওয়ার ইচ্ছা ষোলো আনা।’