হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
সিপিএমের জেলা সম্পাদক গৌরাঙ্গ চট্টোপাধ্যায় বলেন, উনি দীর্ঘদিন ধরেই পার্টি লাইনের বিরোধিতা করছিলেন। আমরা তাঁকে সংশোধন করার চেষ্টা করেছি। তিনি সংশোধিত হননি। তিনি বিরোধীপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলতেন। তাঁর সঙ্গে কোনও কমরেডই তৃণমূলে যোগদান করেননি। এতে দলে কোনও প্রভাব পড়বে না। পঙ্কজবাবু বলেন, দলের দুর্দিনে ইসিএলের চাকরি ছেড়ে হোলটাইমার হয়েছি। শেষ নির্বাচন পর্যন্ত গণনায় যাওয়া কর্মীদের নিরাপদে বাড়ি ফেরানোর ব্যবস্থা করেছি। তিনটি কারণে দল ছাড়লাম। একশ্রেণির নেতাদের মদতে আমাদের ভোট বিজেপির ঘরে চলে যাচ্ছে। তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কংগ্রেস ও আইএসএফের সঙ্গে জোট বেশিরভাগ বামপন্থী মানুষ মেনে নিতে পারেননি। তা নিয়ে বিরোধিতা করলেও আমি দলের অভ্যন্তরে সংখ্যালঘু ছিলাম। এছাড়া মুখ্যমন্ত্রীর জনমুখী প্রকল্পের কটাক্ষ করায় গরিব মানুষ থেকে সিপিএম আরও বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এদিন জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ব্যবস্থাপনায় পুরো যোগদান পর্বটি হয়। দিল্লি থেকে বিমানে আসেন বর্ধমান-দুর্গাপুরের সাংসদ কীর্তি আজাদ। দুর্গাপুর পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান সহ সব সদস্য, দলের ব্লক সভাপতিরা হাজির ছিলেন। কিছুদিনের মধ্যেই দুর্গাপুর পুরসভার নির্বাচন হতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এই পরিস্থিতিতে দুর্গাপুরে সিপিএমের আন্দোলনের মুখ হয়ে ওঠা পঙ্কজবাবুর তৃণমূলে যোগদানে ভালো ফলের ব্যাপারে বাড়তি আশাবাদী শাসক শিবির। যদিও লোকসভা ভোটের নিরিখে দুর্গাপুরের শাসকদলের প্রধান প্রতিপক্ষ হতে চলেছে বিজেপি।