আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সদ্যসমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে অকালি দল পাঞ্জাবে কোনওক্রমে একটি আসন জিতেছে। ভাতিন্ডা আসনটি ধরে রেখেছেন সুখবীরের স্ত্রী হরসিমরাত। কিন্তু ১০টি আসনে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে তাদের। প্রাপ্ত ভোটের হার মাত্র ১৩.৪২ শতাংশ। ২০১৯ সালের তুলনায় তা প্রায় ১৪ শতাংশ কম। বরং দলের প্রাক্তন জোট শরিক বিজেপি আসন না পেলেও তাদের ভোটের হার বাড়িয়ে নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দলে সুখবীরের কর্তৃত্ব দুর্বল হয়ে পড়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। ভোটে ধাক্কা খাওয়ার পর অমৃতপাল ইস্যুতে দলের অবস্থান নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে অকালি নেতৃত্ব। সেইসঙ্গে দলের অভ্যন্তরীণ সংস্কারের দাবিও জোরালো হয়েছে। ২০১৭ সালের পর ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনেও মুখ থুবড়ে পড়েছিল অকালি দল। তারপর লোকসভা ভোটেও ভরাডুবি। এই পরিস্থিতিতে ধিন্দসা, বিবি জাগির কাউরের মতো নেতারা দলের অস্তিত্ব বাঁচাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি তোলেন। শেষপর্যন্ত তাঁরা বিদ্রোহের পথে হাঁটলেন।