হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
এদিন বেশ কয়েকজন কনভেনর উপস্থিত ছিলেন না। তা নিয়ে দিলীপবাবু ক্ষোভ প্রকাশ করেন। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন এরকম ফলাফল হল, তা নিয়ে জেলা নেতৃত্বের কাছে জানতে চান তিনি। দিলীপবাবু নেতৃত্বকে উদ্দেশ্য করে বলেন, মানুষের কাছে পৌঁছনো গেলে এই পরিস্থিতি তৈরি হতো না। জনসংযোগ বাড়াতে হবে।
লোকসভা নির্বাচনের ফল বেরনোর এতদিন পর দিলীপবাবু জেলায় আসায় নেতা-কর্মীরা টিপ্পনি কাটতে ছাড়ছেন না। সুধীররঞ্জন সাউ(জগ্গু) নামে এক নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘হাজিরাদিয়ে চলে গেলাম। ভালো থাকবেন সবাই’। তিনি বলেন, ভোটের সময় দিনরাত এক করে কাজ করেছি। পরাজয়ের পর অনেক ঝড় বয়ে গিয়েছে। নেতারা পাশে থাকলে ভালো হয়। দলের আর এক নেতা বলেন, ভোটের ফল বেরনোর পর রাজ্য নেতারা একবার ফোনও করেননি। খুব খারাপ লাগছিল। দিলীপবাবু ভোটের ফল বেরনোর পর বসিরহাটে মাছ ধরতে গেলেন। অথচ জেলার কর্মীরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছিলেন। সেটা মোটেও ভালো লাগেনি। কী কারণে পরাজয় হল, তা সঠিকভাবে পর্যালোচনা করা দরকার।
দিলীপবাবু বলেন, কর্মীদের সঙ্গে দেখা করার জন্যই এসেছি। বর্ধমানের পাশাপাশি দুর্গাপুরেও যাবে। অন্যান্য জেলায় গিয়েও কর্মীদের সঙ্গে কথা বলব। আপনি কি রাজ্য সভাপতি হচ্ছেন? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তর দেননি তিনি। মুচকি হেসে তিনি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, এখন কোথাও কিছু বলছি না। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটের ফল বেরনোর পর দিলীপবাবু দলের বিরোধীপক্ষকে লক্ষ্য করে একের পর এক বাক্যবাণ ছুড়েছিলেন। পরাজয়ের পিছনে কলকাঠি নাড়া হয়েছিল বলে বলে তিনি ইঙ্গিত করেন। যদিও দিল্লি থেকে ঘুরে আসার পর তিনি মুখে কুলুপ এঁটেছেন। তবে তাঁকেও বর্ধমান জেলার কর্মীদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে।