হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে ভারতীয় রেলের কর্মী নিয়োগের দায়িত্বে রয়েছে রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড (আরআরবি)। স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে এই নিয়োগ সুনিশ্চিত করতে কম্পিউটার বেসড টেস্ট (সিবিটি) ব্যবস্থা চালু করেছে আরআরবি। রেলের দাবি, গত ১০ বছরে প্রায় ৭ কোটি পরীক্ষার্থী এই ধরনের পরীক্ষায় বসেছেন। বিরাট সংখ্যক চাকরি প্রত্যাশীর মূল্যায়নে কোনোরকমের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। অত্যাধুনির প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির মিশেলে এই সিবিটি মূল্যায়ন হয়।
এই প্রসঙ্গে রেল বোর্ডের এক কর্তা বলেন, বিভাগীয় পদোন্নতি সংক্রান্ত পরীক্ষার স্বচ্ছতা নিয়ে আমাদের কাছে ভূরি ভূরি অভিযোগ এসেছে। বিভিন্ন রেলওয়ে জোন এই পরীক্ষা নিত। সেক্ষেত্রে যোগ্যতার বদলে ভিন্ন কোনও মানদণ্ড তৈরি হয়েছিল। এই ঘুঘুর বাসা ভাঙতেই বোর্ড সার্বিক এই ব্যবস্থা নিজের হাতে নিয়ে নিল। তিনি আরও বলেন, আগে রেলে চাকরির ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ উঠল। আরআরবি’র হাতে গোটা প্রক্রিয়া চলে যাওয়ার পর সেই প্রচলিত চর্চা ভেঙে গিয়েছে। তবে পদোন্নতি সংক্রান্ত মূল্যায়নে এখনও দুর্নীতির গন্ধ লেগে থাকত। অপারেটিং, কমার্শিয়ালসহ রেলের সর্বাধিক কর্মী-অফিসার সংবলিত বিভাগগুলিতে প্রোমোশনে অস্বচ্ছতার উদাহরণ রয়েছে। এবার পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়টি বোর্ডের দখলে চলে যাওয়ায় সংশ্লিষ্ট কালো অধ্যায়ের অবসান হবে। আশাবাদী ওই কর্তা।