পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
বাড়ি হোক বা বহুতল আবাসন, বহু ক্ষেত্রে পুরসভার বিল্ডিং রুল এবং বনদপ্তরের নিয়ম না মানার অভিযোগ রয়েছে। বাড়ি তৈরির আগে গাছ কাটা হলেও নির্মাণের পর পর্যাপ্ত গাছ লাগানো হচ্ছে না। বর্তমানে গাছ কাটার ক্ষেত্রে পুরসভার অনুমতি নেওয়ার পাশাপাশি বনদপ্তরের অনুমতি পেতে অন্যত্র ছুটতে হয়। তাই এক্ষেত্রে নাগরিকদের হয়রানি কমাতে এবং পরিবেশের স্বার্থে পদক্ষেপ করতে চাইছে প্রশাসন। সেই জায়গায় পুরসভার প্রস্তাব, বর্তমানে ‘ওয়ান উইন্ডো সিস্টেমে’ যেভাবে বিল্ডিং প্ল্যান অনুমোদনের সমযয়েই জল, নিকাশি, দমকলেরও ছাড়পত্র মেলে, সেভাবে বনদপ্তরের অনুমোদনও অনলাইনেই যাতে পাওয়া যায়, সেই ব্যবস্থা করা হোক। নির্মাণ শেষের পর নিয়ম মেনে পর্যাপ্ত গাছ লাগানো হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করার পরেই সিসি দেওয়া হবে কি না, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
পুর কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, বর্তমানে ২০ হাজার স্কোয়ার মিটার বা তার বেশি আয়তনের নির্মাণ হলে সরাসরি বন এবং পরিবেশ দপ্তরের অনুমোদন আনতে হয়। তারপর পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ প্ল্যান অনুমোদন করে। কিন্তু, তার কম আয়তনের নির্মাণের ক্ষেত্রে গাছ কাটতে হলে সেই অনুমতি আগে পুরসভাই দেয়। তাদের দেওয়া এনওসির ভিত্তিতে বনদপ্তরের চূড়ান্ত অনুমোদন মেলে। বিল্ডিং বিভাগের এক কর্তা বলেন, ‘বিল্ডিং আইনে রয়েছে, ৬০০০ স্কোয়ার মিটার বা তার বেশি আয়তনের নির্মাণ হলে সংশ্লিষ্ট জমির ১৫ শতাংশে বড় গাছ লাগাতে হবে। আয়তন কম হলে সেই অনুপাতে সবুজায়নের মাপকাঠি কমতে থাকবে। কিন্তু, ছোট জমিতে বন দপ্তরের বাধ্যতামূলক ২০ শতাংশের মাপকাঠি মানতে গেলে বাড়ি হবে কীভাবে, সেই প্রশ্ন থাকছেই।’