পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
বুধবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর নির্দেশ, এবিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিককে কলেজ কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপ সম্পর্কে রিপোর্ট দিতে হবে। এছাড়াও পরবর্তী নির্দেশ পর্যন্ত ছাত্রদের বরখাস্তের নোটিসে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ বজায় থাকবে। এদিন কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে আইনজীবী সুমন সেনগুপ্ত আদালতে জানান, মেডিক্যাল কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তবে অভিযুক্তদের বক্তব্য শোনা হয়েছিল কি না, সেসম্পর্কে তথ্য তাঁর কাছ নেই।
অন্যদিকে, রেসিডেন্ট ডক্টরস ফোরামের আইনজীবী কল্লোল বসু দাবি করেন, তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হয়। কিন্তু এই মামলায় তাঁদের পক্ষভুক্ত করা হয়নি। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, এই সংগঠনের তরফে যেহেতু সমস্ত অভিযোগ আনা হয়েছে, তাই তাঁদের মামলায় সংযুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
অন্যদিকে, আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে বারাসতে রাত দখল আন্দোলন কর্মসূচির সময় আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে পুলিস খুনের চেষ্টার অভিযোগ কতটা যুক্তিযুক্ত, তা আগামী তিন সপ্তাহ পর খতিয়ে দেখবে হাইকোর্ট। ওই সংক্রান্ত এফআইআর খারিজ ও অভিযুক্ত পুলিস অফিসারদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় পদক্ষেপের দাবি সংক্রান্ত বিষয়টিও ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানির দিন বিবেচনা করবে হাইকোর্ট। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ, এই সময়ের মধ্যে সবপক্ষ নিজেদের মধ্যে হলফনামা ও পাল্টা হলফনামা দেবে।