পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য বাজেটে এই স্কিমটি ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিনি বলেছিলেন, কোনও মহিলা এখানে সর্বাধিক দু’লক্ষ টাকা রাখতে পারবেন। দু’বছরের মেয়াদে তিনি ওই সার্টিফিকেট কিনতে পারবেন। সুদ মিলবে বার্ষিক ৭.৫ শতাংশ হারে। ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্কিমটি কেনা যাবে। ন্যূনতম এক হাজার টাকা দিয়ে মহিলারা প্রকল্প কিনতে পারবেন। তা কেনা যেতে পারে এক হাজার টাকার গুণিতকে। কোনও নাবালিকার নামেও এই প্রকল্পে টাকা রাখা যাবে। যদি কেউ দু’বছরের মেয়াদ শেষের আগেই টাকা তুলতে চান, তাহলে সর্বাধিক ৪০ শতাংশ পর্যন্ত তোলার অনুমতি দেওয়া হবে। সরকারের দাবি, এই প্রকল্প কিনেছেন প্রায় ৪৫ লক্ষ মহিলা। এর জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ, স্বল্প মেয়াদের সঞ্চয়ে ভালো সুদ। এই প্রকল্পে সঞ্চয় করলে টিডিএস বা উৎস্যমূলে কর কাটা হবে না বলেও ঘোষণা করে কেন্দ্র। বিশেষজ্ঞদের কথায়, দেশজুড়ে সঞ্চয়ে ভাটা দেখা গিয়েছে গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে। তা সরকারকে দুশ্চিন্তায় রেখেছে। তারই মধ্যে সাফল্য ধরে রেখেছে এই প্রকল্প। যেহেতু সরকার সঞ্চয়ে উৎসাহ দিচ্ছে, তাই এই ধরনের প্রকল্প চালু রাখলে ফল মিলবে হাতেনাতে, এমনটাই মনে করছেন তাঁরা। সরকার যদি বিকল্প কোনও প্রকল্প নিয়ে আসে, তাও মহিলাদের সঞ্চয়মুখী করবে বলে মনে করছেন তাঁরা।