পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
আর জি কর খুন ও ধর্ষণ কাণ্ডের সময় সন্দীপের বিরুদ্ধে দেদার আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ইডির তদন্ত চেয়ে মামলা দায়ের করেন আর জি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি। তার ভিত্তিতে সিবিআইয়ের পাশাপাশি ইডিও তদন্ত শুরু করে। নিউটাউনে সন্দীপ ঘোষের পৈতৃক ভিটে, টালায় চন্দন লৌহের বাড়ি এবং কালিন্দীর একটি ওষুধের দোকান-সহ একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালান ইডির আধিকারিকরা। পরে সন্দীপকে গ্রেপ্তার করা হয়। খুন-ধর্ষণ কাণ্ডে প্রমাণ লোপাট মামলায় তিনি জামিন পেলেও আর্থিক দুর্নীতি মামলায় এখনও জেলে রয়েছেন সন্দীপ।
জেলে রয়েছেন বিপ্লব সিংহ, আফসার আলি, সুমন হাজরা ও আশিস পাণ্ডের মতো অভিযুক্তরাও। সেই মামলার শুনানিতে এদিন ইডির ঢিলেটালা মনোভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। গত ২৩ অগস্ট এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
গত ২৯ নভেম্বর চার্জশিট জমা করে তদন্তকারী সংস্থা। ইডির আইনজীবী হাইকোর্টে জানান, এখনও পর্যন্ত ২২ জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়েছে। জেরাও করা হয়েছে বেশ কয়েকজনকে। এই ঘটনার তদন্ত চলছে। এসব শুনে বিচারপতি তাঁর নির্দেশে জানান, নিম্ন আদালতে এই মামলার শুনানি আগামী কাল, বৃহস্পতিবার। তারপর সাতদিনের মধ্যে চার্জগঠনের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে তদন্তকারী সংস্থাকে।