আজ, বৃহস্পতিবার থেকে বর্ধমান-হাওড়া কর্ড ও মেন লাইনে বহু লোকাল ট্রেন বাতিল হওয়ায় ব্যাপক দুর্ভোগে পড়বেন নিত্যযাত্রীরা। তাঁরা রেলের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। নিত্যযাত্রীদের দাবি, পুজোর ছুটির সময় এই কাজ করা হলে এতটা বেগ পেতে হতো না।
বয়স সেঞ্চুরি ছুঁই ছুঁই। শরীরে বার্ধক্যের ছাপ। হাঁটা চলার ক্ষমতা নেই। সম্বল লাঠি। দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ। তবুও গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হতে এসেছেন ওঁরা। সকাল সকাল চা খেয়ে নাতি অথবা পরিবারের অন্য সদস্যদের সাহায্যে ভোট দিতে এলেন হাড়োয়ার ছবেদা, রহিমা বিবি, প্রতিমা মাঝিরা।
প্রশাসনের প্রচেষ্টা সার্থক। শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হল হাড়োয়া বিধানসভা উপ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্ব। বুধবার সকাল থেকে উৎসবের মেজাজেই বুথে এসেছেন ভোটাররা। উৎসাহের সঙ্গে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেছেন।
ছ’মাস আগে লোকসভা নির্বাচনে নৈহাটি বিধানসভা এলাকায় ভোট পড়েছিল ৭৬ শতাংশ। ২০২১-এর বিধানসভা ভোটে এখানকার ৭৯ শতাংশ ভোটার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেছিলেন। সেই জায়গায় বুধবার উপ নির্বাচনে ভোট পড়ল প্রায় ৬৫ শতাংশ।
বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বারাকপুর: আজ, বুধবার নৈহাটি সহ রাজ্যের ছয় বিধানসভা কেন্দ্রে চলছে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এই আবহে নৈহাটির পাশেই ভাটপাড়ায় এলোপাথাড়ি গুলি এবং বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ উঠল কয়েকজন দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে এক তৃণমূল কর্মীর। মৃতের নাম অশোক সাউ। গোটা ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে মুহূর্তের মধ্যেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার সকালে ভাটপাড়ার জগদ্দল থানার কাছে একটি চায়ের দোকানের সামনে উপস্থিত ছিলেন অশোক। অভিযোগ, সেই সময়ে কয়েকজন দুষ্কৃতী আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। এমনকী ছোড়া হয় বোমাও। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন অশোক। সেখানে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ছুটে আসেন আশপাশের স্থানীয় মানুষজন। কিন্তু ততক্ষণে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় জগদ্দল থানার পুলিস। এরপর অশোককে সেখান থেকে উদ্ধার করে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু কেন এই ঘটনাটি ঘটল, তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। তবে পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, পুরনো শত্রুতার জেরেই অশোককে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে আততায়ীদের কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি। পুলিস তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার সকালে ভাটপাড়ার জগদ্দল থানার কাছে একটি চায়ের দোকানের সামনে উপস্থিত ছিলেন অশোক। অভিযোগ, সেই সময়ে কয়েকজন দুষ্কৃতী আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। এমনকী ছোড়া হয় বোমাও। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন অশোক। সেখানে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ছুটে আসেন আশপাশের স্থানীয় মানুষজন। কিন্তু ততক্ষণে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় জগদ্দল থানার পুলিস। এরপর অশোককে সেখান থেকে উদ্ধার করে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু কেন এই ঘটনাটি ঘটল, তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। তবে পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, পুরনো শত্রুতার জেরেই অশোককে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে আততায়ীদের কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি। পুলিস তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে।
