বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে হাবড়ার এক যুবতীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয় দেগঙ্গার অর্ঘ্যর। পরে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিকবার সহবাস করে সে। পরবর্তীতে তরুণী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। অর্ঘ্যকে বিয়ের জন্য চাপও দিতে থাকেন তিনি। অভিযোগ, বিয়েতে সে রাজি হয়নি, উল্টে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ওষুধ খাইয়ে গর্ভস্থ শিশুটিকে নষ্টও করে দেয়। এরপরই অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রেমিকা। পরিবারের লোকজন তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করান। তখনই গোটা বিষয়টি জানতে পারেন তাঁরা। এরপর দেগঙ্গায় গিয়ে প্রেমিক এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। গ্রামের বাসিন্দাদের নিয়ে একটা আলোচনাও হয়। কিন্তু প্রেমিক বিয়ে করতে রাজি হয়নি। উল্টে প্রেমিকের পরিবারের লোকজন প্রেমিকার বাড়িতে গিয়ে হুমকিও দেয় বলে অভিযোগ।
এরপর সোমবার রাতে প্রেমিকা এবং তাঁর পরিবারের লোকজন বারাসত মহিলা থানায় এসে প্রেমিক অর্ঘ্য সরকারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ সহ ভ্রূণহত্যার অভিযোগ দায়ের করেন। তারপরেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। তরুণীর জামাইবাবু বলেন, প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতাম। বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারমধ্যেই অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটে গিয়েছে। আমরা ওই যুবকের বাড়িতে গিয়ে আলোচনা করেছিলাম। কিন্তু সে রাজি হয়নি, উল্টে হুমকি দিয়েছে। এরপরই আমরা থানায় অভিযোগ করি। পুলিস ওকে গ্রেপ্তার করেছে।