কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
পুলিস আরও জানিয়েছে, এর জেরে জিজ্ঞাসাবাদ প্রক্রিয়া পিছিয়ে গেল। পাশাপাশি, ২০১৭ সালে টুম্পার স্বামীর খুনের ঘটনার পুনর্নির্মাণের প্রক্রিয়াও পিছিয়ে গেল। যদিও চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিস জানিয়েছে, প্রয়োজনে আবারও আদালতে আবেদন করে পুলিস হেফাজতের দিন বাড়িয়ে নেওয়া হবে।
২ বছর পালিয়ে থাকার পরে প্রেমিক চিন্ময় চক্রবর্তী সহ টুম্পা চট্টোপাধ্যায় কোন্নগরে স্বামীকে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ওই মহিলা ধরা পড়ে। অভিযোগ, তারপর থেকেই পুলিসের সঙ্গে অসহযোগিতা করে যাচ্ছিল সে। এরপর শনিবারই শরীর খারাপের দাবি করে হাসপাতালে যায় সে। কিন্তু প্রাথমিক চিকিৎসা করে চিকিৎসকরা তাকে ছেড়ে দেন। সেই সময়েই পুলিস কর্তারা ওই মহিলা ফের এধরনের চেষ্টা করবে বলে ইঙ্গিত পেয়েছিলেন। বাস্তবে রবিবার রাতে সেটিই ঘটল। রাতে ফের মাথা ঘোরা সহ একাধিক অস্বস্তির কথা বলে ফের চিকিৎসকের কাছে যায় টুম্পা। এবার চিকিৎসকদের কার্যত বাধ্য করে হাসপাতালে ভরতি করে নিতে।
পুলিসের একাংশের দাবি, ওই মহিলার বরাবরই কৌশলী। জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন সে ভেঙেও পড়েনি। যদিও তার প্রেমিক অনেকটাই মুষড়ে পড়েছে। মূলত থানার গরাদের বাইরে যাওয়ার পরিকল্পনাতেই সে শরীর খারাপের বিষয়টিকে বড় করে তুলে ধরেছে। আর তার পরিকল্পনা খেটেও গিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিস কর্তা বলেন, এভাবে সময় নষ্ট করা যেতে পারলেও পার পাওয়া যাবে না। আমরাও নজর রাখছি।