কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
কী বলছেন সংগঠনের শীর্ষ নেত্রী পার্বতী পাল? এদিন সন্ধ্যায় তিনি বলেন, ১৯৭০ সালে শেষবার আমাদের বেতনক্রম পাল্টেছিল। তারপর থেকে আর পে-স্কেলের পরিবর্তন হয়নি। অনেক ধৈর্য ধরেছি আমরা। আর নয়। দাবি না মানা পর্যন্ত অবস্থান চলবে। তবে ভোগান্তির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন, কোনও হাসপাতালে ২৫০ জন নার্সের মধ্যে থেকে যদি ১০-১৫ জন এখানে আসে, তাতে ভোগান্তি হয়? আমরা রোগী পরিষেবায় আঁচ ফেলতে দেব না। দাবি সংগঠন কর্ত্রীর।
প্রসঙ্গত, এদিন সকাল ১০টা থেকে পিজি’র নার্সিং সুপারের অফিসের সামনে শুরু হয় এই বিক্ষোভ-অবস্থান। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের বহু সরকারি হাসপাতাল থেকে কয়েকশো স্টাফ নার্স এবং এএনএম’রা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। নিজেদের পেশার একাধিক বিষয়ের দাবিদাওয়া ছাড়াও তাঁরা দেশজুড়ে ক্রমবর্ধমান ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদেও বিক্ষোভ দেখান। পেশাগত বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য, এক, অবিলম্বে নার্সদের বেতনক্রম সংশোধন করতে হবে। দুই, ইন্ডিয়ান নার্সিং কাউন্সিল সম্প্রতি দেশজুড়ে জিএনএম নার্সিং স্কুলগুলি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। আন্দোলনকারীরা বলেন, দেশে নার্সিং কর্মীর ব্যাপক চাহিদা। জিএনএম স্কুল বন্ধ করলে তা পূরণ হবে কী করে? তিন, চাহিদার তুলনায় এখনও রাজ্যে নার্সের অভাব রয়েছে। এবং তা নিয়োগে গড়িমসি করছে সরকার। তাঁরা বলেন, প্রতি তিনজন রোগী পিছু একজন নার্স—এই আর্দশ নিয়ম বাংলার সরকারি হাসপাতালগুলিতে চালু করতে হবে।