পেশাদার উকিল, সাহিত্যিক, বাস্তুবিদদের কর্মের প্রসার ও ব্যস্ততা বৃদ্ধি। বিদ্যা ও পুজোপাঠে শুভ দিন। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নেয় দিল্লি। যশস্বীকে (৫) দ্রুত ফিরিয়ে শুরুটা ভালোই করেছিলেন পেসার মুকেশ কুমার। তারপর সঞ্জুকে (১৫) আউট করেন খলিল। আর জস বাটলার (১১) লেগ বিফোর হন কুলদীপের ডেলিভারিতে। চাপের মুখে পাল্টা প্রত্যাঘাতের পথ বেছে নেন রিয়ান ও অশ্বিন। তাঁদের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংই রাজস্থানকে লড়াইয়ে ফেরায়। অশ্বিন ১৯ বলে ২৯ রান করে আউট হওয়ার পর আরও মারমুখী হয়ে ওঠেন রিয়ান। শেষ পর্যন্ত ৪৫ বলে তিনি হাঁকালেন অপরাজিত ৮৪। তাঁর ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও ৬টি ছক্কা। ধ্রুব জুরেল ১২ বলে ২০ রান করে আউট হন। শেষদিকে হেটমায়ারের সংগ্রহ অপরাজিত ১৪। প্রথম দশটা ওভার যদি হয় দিল্লির, তাহলে পরের দশ ওভার রাজস্থানের। এই পর্বে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে তারা যোগ করে ১২৮ রান, যার সিংহভাগই রিয়ানের।
জবাবে দিল্লির শুরুটাও ভালো হয়নি। ৩০ রানে দু’উইকেট হারায় তারা। তবে তৃতীয় উইকেটে ৬৭ রান যোগ করে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা জাগিয়ে ছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার ও অধিনায়ক পন্থ। ৩৪ বলে ৪৯ রান করে ওয়ার্নার ফিরতেই ফের চাপে পড়ে যায় দিল্লি। কিছুক্ষণের মধ্যে পন্থও থেমে যান ২৮ রানে। তবে শেষদিকে ট্রিস্টান স্টাবসের ২৩ বলে অপরাজিত ৪৪ রানের ইনিংস কিছুটা আশা জাগিয়েছিল দিল্লি শিবিরে। কিন্তু প্রোটিয়া তরুণের মরিয়া লড়াইও পারেনি রাজধানীর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে জয়ের হদিস দিতে।