সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
তিনি বলেন, আমি ২০১৪ সালে প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় থেকেই উপলব্ধি করতে পেরেছিলাম ঘাটাল ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার অন্যতম প্রধান সমস্যা বন্যা। এই বন্যা রোখার জন্যই মাস্টার প্ল্যান তৈরি হয়েছিল। কিন্তু তা কার্যকর হয়নি। আমি প্রথমবার ভোটে জেতার পরই সংসদে মাস্টার প্ল্যান নিয়ে বলেছি। কেন্দ্রীয় সরকার এনিয়ে উদ্যোগ নেয়নি। দ্বিতীয়বার জিতেও সংসদে মাস্টার প্ল্যানের কথা বলেছি। এমনকী যেদিন সংসদের শেষ অধিবেশন হয়, সেদিনও মাস্টার প্ল্যান নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছি। দেব বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান কার্যকর করা নিয়ে কেন্দ্রের কোনও মাথাব্যথা নেই। তারা এনিয়ে কিছুই ভাবছে না। সেজন্যই দিদিকে বলেছিলাম মাস্টার প্ল্যান না হলে আমি আর রাজনীতিতে থাকব না। কারণ, আবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে আমজনতার কাছে আমাকে কৈফিয়ত দিতে হবে। তখনই দিদি রাজ্য সরকারের টাকায় ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান কার্যকর করার বিষয়ে উদ্যোগী হন ও কথা দেন। সেজন্যই ফের আমি ভোটে দাঁড়িয়েছি। তা না হলে দাঁড়াতাম না। দেব বলেন, রাজ্য সরকারই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কাজ শুরু করবে। যাতে অবিলম্বে কাজ শুরু করা যায় তারজন্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে অনুমতি চাওয়া হয়েছে।এদিন বিকেলে দেব ওই ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় রোড শোও করেন। তাঁকে ঘিরে সাধারণ মানুষের উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে। ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান উদ্বোধনের জীর্ণ শিলা। (ফাইল চিত্র)