পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
মৃতার ছেলে শ্রীকান্ত মাণ্ডি বলেন, আমাদের মাটির ঘর। রবিবার রাতে মা ঘরের মেঝেতে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ মায়ের ডান হাতে সাপে কামড় দেয়। মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। মাকে কালনা হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান।
বর্ষা আসতেই কালনা মহকুমা ও আশেপাশে সাপের কামড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। সাপে কামড়ের পর অহেতুক দেরি করা অথবা ওঝা ও ঠাকুর মন্দিরে না গিয়ে সরাসরি যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে আনলে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব। চারিদিকে সচেতনমূলকতা প্রচার ও শিবির করা হচ্ছে। তাতেও অনেক ক্ষেত্রে সাপে কামড়ের পর রোগীকে অহেতুক দেরি করে হাসপাতালে আনা হলে বাঁচানো সম্ভব হয় না বলে দাবি করেন কালনা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বরাই।