শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
প্রয়াত নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির প্রয়াসেই কালিয়াগঞ্জে তথা উত্তর দিনাজপুর জেলায় কংগ্রেস শক্তঘাঁটি তৈরি করেছিল। কিন্তু তিনি অসুস্থ থাকাকালীন ও প্রয়াণের পর দলের হাল ধরেন দীপা। তিনি গোয়ালপোখর থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। তারপর প্রিয়-পত্নী রায়গঞ্জ আসন থেকে ২০০৯ সালে সাংসদ হন। তবে ২০১৪ সালে বামপ্রার্থী মহম্মদ সেলিমের কাছে অল্প কিছু ভোটে পরাজিত হন। ২০১৯ সালেও তিনি লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থী ছিলেন। কিন্তু এবারের নির্বাচনে সেভাবে তাঁর ভূমিকা দেখা যায়নি। লোকসভা কেন্দ্রের কোথাও তাঁকে প্রচারে দেখা যায়নি। বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল ও বিজেপি নেতৃত্ব।
তৃণমূলের কালিয়াগঞ্জ ব্লক সভাপতি নিতাই বৈশ্য বলেন, বিজেপি প্রার্থীকে জেতাতেই সেটিং করেছে কংগ্রেস। সেই কারণেই ভোটপ্রচারে দীপা বা অন্য কেউ আসেননি। বিজেপির কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের আহ্বায়ক গৌতম বিশ্বাস বলেন, কংগ্রেসের অবশিষ্ট নেতারা এখন ভোট-পাখি। দীপাও তেমন। এদিন ভোট দিয়ে আর কোনও বুথে দেখা যায়নি দীপাকে। শহরে কেমন ভোট হচ্ছে তা তদারকি করতেও দেখা যায়নি। আর তা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। ছেলে মিছিলকে নিয়ে ভোট দিলেন কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি। -নিজস্ব চিত্র