শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
কল্যাণ কলকাতা হাইকোর্টে নির্বাচনী পিটিশন দায়ের করায় এই আসনে এখনও উপনির্বাচন করা সম্ভব হয়নি। অভিযোগ, এআইএফএফ এবং আইওএ-র প্রশাসনিক কাজ নিয়ে ব্যস্ততার অজুহাতে তিনি আদালতে গরহাজির থাকছেন। তাই দেশের শীর্ষ আদালত এদিন তাঁকে তীব্র ভর্ৎসনা করেছে। বলেছে, আপনাকে ওই দু’টি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। কারণ একটি কেন্দ্রের নির্বাচনের বিষয়টি এর সঙ্গে জড়িত। এই বিষয়ে কল্যাণের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টকে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট থেকে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট মামলার শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টে মোট ১৫ দিন হাজিরা দিয়েছি।’ কল্যাণ জানান, কোনও নোটিস না পাওয়ায় এই মামলার বিষয়ে তিনি সম্পূর্ণ অন্ধকারে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমিও চাই মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্রে দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হোক। দীর্ঘ সময় ধরেই হাইকোর্টে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছি। আগামী দিনেও দেব।’