সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সহকারী সরকারি আইনজীবী জানান, ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসের ২ তারিখ ধূপগুড়ি ব্লকের গাদং পঞ্চায়েতের কাজিপাড়ায় স্থানীয় বাসিন্দা ২২ বছরের যুবক দুর্লভ বর্মনের মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিস। মৃতের গলায় ধারালো অস্ত্রের কোপ ছিল। ওই দিনই মৃত যুবকের পরিবারের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে ধূপগুড়ি থানার পুলিস। তদন্তে পুলিস জানতে পারে, দুর্লভ ও বাসুদেব দুই বন্ধু ছিল। ঘটনার দিন বাসুদেবকে নিয়ে দুর্লভ একটি মোবাইল ফোন কেনার জন্য ধূপগুড়ি শহরে গিয়েছিল। কিন্তু ওই দিন বাড়ি না ফেরায় পরিবার বিভিন্ন জায়াগায় খোঁজ নিয়েও দুর্লভের হদিশ পায়নি। পরদিন বাসুদেবের বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে একটি কুমড়ো খেত থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিস। তদন্তে পুলিস জানতে পারে, মোবাইল কেনার জন্য বাড়ি থেকে বের হলেও বাসুদেব দুর্লভকে সঙ্গে নিয়ে ধূপগুড়ি শহরে না গিয়ে, কালীরহাটে একটি মেলায় যায়। এরপরই এলাকায় এসে বাড়ি সামনে থাকা কুমড়ো খেত নিয়ে গিয়ে দূর্লভকে খুন করে বাসুদেব। খুনের জায়গা থেকে উদ্ধার হয় ধারলো অস্ত্র। সমস্ত তথ্য প্রমাণ নিয়ে পুলিস বাসুদেবকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু এতদিন সে জামিনে মুক্ত থাকলেও এই মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ ও সমস্ত তথ্য প্রমাণের সঙ্গে মঙ্গলবার আদালত বাসুদেব বর্মনকে দোষী সাবস্ত করে বলে জানান বিশ্বরূপ রায়।