সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, গঙ্গারামপুর: নরেন্দ্র মোদির সভায় যোগ দেওয়ার জন্য গাড়ির ছাদে উঠে ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে দিতে যাচ্ছিলেন বিজেপি কর্মীরা। পাশ দিয়ে যাওয়া তৃণমূলের র্যালি থেকে উঠল ‘জয় বাংলা’ স্লোগান।
গঙ্গারামপুরের মিশন মোড় এলাকায় কর্মী, সমর্থকদের নিয়ে ৫১২ নং জাতীয় সড়ক ধরে তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের ভাই গঙ্গারামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র ভোট প্রচার করছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তে বালুরঘাটে মোদির সভায় যোগ দিতে বিজেপি কর্মী, সমর্থকেরা বালুরঘাটমুখী। তৃণমূলের নির্বাচনী প্রচার দেখতে পেয়েই একের পর এক বিজেপি কর্মী গাড়ি থেকে ‘জয় শ্রী রাম স্লোগান’ দিতে শুরু করেন। তখনই তৃণমূল কর্মী, সমর্থকেরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন। এদিন প্রশান্ত শহরের ১৭, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি প্রচার করেন। পুর এলাকায় ভোট ধরে রাখতে তিনি কাউন্সিলারদের সঙ্গে নিয়ে প্রতিদিন নিয়ম করে সকাল সকাল বাড়ি বাড়ি দাদার জন্য ভোট প্রার্থনা করতে বেরিয়ে পড়ছেন। প্রশান্ত মিত্র বলেন, পুরসভার চেয়ারম্যান হিসেবে শহরবাসীর কাছে গিয়ে প্রার্থীর হয়ে প্রচার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বুনিয়াদপুর শহর ও হরিরামপুরে প্রচারে থাকছি। বিজেপি কর্মীরা ভয় পেয়ে মোদির সভায় যাওয়ার সময় আমাদের প্রচার দেখে চিৎকার করতে থাকে। জয় বাংলা স্লোগানকে সামনে রেখেই শহরে প্রচার করেছি। বিজেপির সাংসদ সাধারণ মানুষের জন্য কিছুই করেননি। এপ্রসঙ্গে জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, ১৭ এপ্রিল রাম নবমী রয়েছে। তাই সনাতনীরা ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিয়েছেন। আমরা পুরুষোত্তম রামের নাম নিই। একমাত্র তৃণমূল বাংলাদেশের স্লোগান ভারতে দেয়। প্রশান্ত মিত্র ভোট প্রচার করছেন ওয়ার্ডে। তাঁকে লোক ডেকে আনতে হচ্ছে। বিজেপি প্রার্থী ওয়ার্ডে যেতেই মহিলা, পুরুষরা বাড়ির বাইরে এসে স্বাগত জানাচ্ছেন। এবারেও শহরের ভোট বিজেপির থাকবে।
গঙ্গারামপুরের মিশন মোড় এলাকায় কর্মী, সমর্থকদের নিয়ে ৫১২ নং জাতীয় সড়ক ধরে তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের ভাই গঙ্গারামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র ভোট প্রচার করছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তে বালুরঘাটে মোদির সভায় যোগ দিতে বিজেপি কর্মী, সমর্থকেরা বালুরঘাটমুখী। তৃণমূলের নির্বাচনী প্রচার দেখতে পেয়েই একের পর এক বিজেপি কর্মী গাড়ি থেকে ‘জয় শ্রী রাম স্লোগান’ দিতে শুরু করেন। তখনই তৃণমূল কর্মী, সমর্থকেরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন। এদিন প্রশান্ত শহরের ১৭, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি প্রচার করেন। পুর এলাকায় ভোট ধরে রাখতে তিনি কাউন্সিলারদের সঙ্গে নিয়ে প্রতিদিন নিয়ম করে সকাল সকাল বাড়ি বাড়ি দাদার জন্য ভোট প্রার্থনা করতে বেরিয়ে পড়ছেন। প্রশান্ত মিত্র বলেন, পুরসভার চেয়ারম্যান হিসেবে শহরবাসীর কাছে গিয়ে প্রার্থীর হয়ে প্রচার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বুনিয়াদপুর শহর ও হরিরামপুরে প্রচারে থাকছি। বিজেপি কর্মীরা ভয় পেয়ে মোদির সভায় যাওয়ার সময় আমাদের প্রচার দেখে চিৎকার করতে থাকে। জয় বাংলা স্লোগানকে সামনে রেখেই শহরে প্রচার করেছি। বিজেপির সাংসদ সাধারণ মানুষের জন্য কিছুই করেননি। এপ্রসঙ্গে জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, ১৭ এপ্রিল রাম নবমী রয়েছে। তাই সনাতনীরা ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিয়েছেন। আমরা পুরুষোত্তম রামের নাম নিই। একমাত্র তৃণমূল বাংলাদেশের স্লোগান ভারতে দেয়। প্রশান্ত মিত্র ভোট প্রচার করছেন ওয়ার্ডে। তাঁকে লোক ডেকে আনতে হচ্ছে। বিজেপি প্রার্থী ওয়ার্ডে যেতেই মহিলা, পুরুষরা বাড়ির বাইরে এসে স্বাগত জানাচ্ছেন। এবারেও শহরের ভোট বিজেপির থাকবে।
