বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নিশীথবাবু বলেন, বড় সংসারে একটু সমস্যা হতেই পারে। তবে নেতৃত্ব অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সমস্ত সমস্যা মিটিয়েছেন। আমিত্বে আমি বিশ্বাস করি না। আমরায় বিশ্বাস করি। আমরা সকলে মিলে কাজ করছি। কোথাও কোনও ক্ষোভ নেই। যুব মোর্চার একাংশের তাঁর পাশে না থাকা প্রসঙ্গে বলেন, দলের শিষ্টাচার মেনেই সম্ভবত যুব নেতাদের কয়েকজনকে সাংবাদিক বৈঠকে মাঝেমধ্যে দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু আমরা সকলেই ঐক্যবদ্ধ রয়েছি। তবে যুবদের প্রতি আমার একটা আলাদা আবেগ সব সময়ই রয়েছে।
সদ্য বিজেপিতে এসেই টিকিট পেয়েছেন নিশীথবাবু। প্রার্থী হিসাবে তাঁর নাম ঘোষণা হওয়ার পর দলে অসন্তোষ দেখা দিয়েছিল। তবে সেই অসন্তোষ অনেকেটাই দমানো সম্ভব হয়েছে। নিশীথবাবুর দাবি, তিনি বর্তমানে নিজেকে শুদ্ধিকরণ করছেন। কিন্তু দলের যুব মোর্চার একাধিক নেতৃত্বকে এখনও তাঁর পাশে দেখা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিন জেলা কার্যালয়ে এব্যাপারে নিশীথবাবুকে প্রশ্ন করতেই যুব মোর্চার জেলা সভাপতি সমীর রায় দ্রুত নিশীথবাবুর পিছনে এসে দাঁড়িয়ে জানিয়ে দেন আমরা পাশেই রয়েছি। অন্যদিকে, যুব মোর্চার যে কর্মীরা চেয়ার টেবিল ভেঙেছিলেন তাঁদের একাংশকেও এদিন জেলা কার্যালয়ে দেখা যায়। তবে দলের বিভিন্ন স্তরে অসন্তোষের চোরাস্রোত এখনও পুরোপুরি বন্ধ করা যায়নি। অন্যদিকে তৃণমূলে থাকাকালীন তাঁর যে অনুগামীরা এতদিন যে কোনও নির্দেশ পালনের জন্য মুখিয়ে থাকতেন তাঁরা আদৌ এবারের নির্বাচনে তাঁকে সঙ্গ দেবেন কিনা তা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে। তবে নিশীথবাবু বলেন, অনেকের সঙ্গেই কথাবার্তা হচ্ছে। তবে সবটা বলা যাবে না। অনেককেই আমি আসতে নিষেধ করেছি। কারণ এখনই তাঁরা এলে তাঁদের উপর অত্যাচার শুরু হবে। তাঁরা যা করার করবেন, তা ভোটের ফলাফলেই দেখা যাবে।