পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
জেলা কৃষিদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতি বছর কোচবিহার জেলায় কয়েক হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ হয়। এবারও চাষিরা পাট চাষ করেছেন। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ার কারণে জেলায় পাট চাষ ক্ষতির মুখে পড়েছে। পাট চাষের ক্ষেত্রে সাধারণত চৈত্র মাসে বীজ জমিতে ছড়ানো হয়। তার একমাসের মধ্যে বৃষ্টি দরকার হয়। এসময় জমিতে ভেজাভাব প্রয়োজন। বৃষ্টির জলই শুকনো জমিকে নরম করে। একমাসের মধ্যে পাট গাছ ২ ফুট লম্বা হয়ে যায়। ১০০ দিনের মাথায় গাছ কাটতে হয়।
দিনহাটা-১ পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মতিয়ার রহমান বলেন, আমাদের ব্লকের কৃষকদের অবস্থা শোচনীয়। পাটের ফলন এবার আদৌ হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। বৃষ্টি না হওয়ায় জমিতে জলের অভাবে পাট গাছ মরে যাচ্ছে। অনেকে জমিতে জল দিয়ে ফসল বাঁচানোর চেষ্টা করছে। দু’একদিনের মধ্যে বৃষ্টি না হলে পাট চাষিদের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। কোচবিহারের এক কৃষি আধিকারিক বলেন, আমরাও উদ্বেগে আছি। অনেক চাষি ফোন করে জানতে চাইছেন, এই পরিস্থিতিতে তাঁদের কী করা উচিত। আমরা চাষিদের সেচ দেওয়ার কথা বলছি।
প্রতীকী চিত্র।