ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, রবীন্দ্র নাগার নামেও পরিচিত রবি কানা। তিনি ১৬ সদস্যের একটি গ্যাং চালাতেন। যাদের কাজ বেআইনিভাবে বিভিন্ন স্ক্র্যাপ সামগ্রী কেনাবেচা করা। কাজল চাকরির খোঁজেই রবির কাছে এসেছিলেন। কিন্তু, এরপর তিনি ওই গ্যাংয়ের অন্যতম সদস্য হয়ে ওঠেন। রবির সব বেনামি সম্পত্তির হিসেব রাখতেন কাজল। দিল্লি ও আশপাশের এলাকায় তোলাবাজি ও অবৈধভাবে স্ক্র্যাপ সামগ্রী বিক্রির মাধ্যমে তিনি কোটিপতি হয়ে ওঠেন। রবি ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে অপহরণ ও চুরির অভিযোগে ১১টিরও বেশি মামলা রয়েছে। তাঁর গ্যাংয়ের ছ’জন সদস্যকে ইতিমধ্যেই পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। এই গ্যাংয়ের সদস্যদের একাধিক স্ক্র্যাপ গোডাউন ‘সিল’ করে দেওয়া হয়েছে। ২ জানুয়ারি গ্রেটার নয়ডায় পুলিস রবির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে অসামাজিক কাজকর্ম (প্রতিরোধ) আইনের অধীনে মামলা রুজু হয়। তাঁকে ধরার জন্য থাইল্যান্ড পুলিসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল নয়ডা পুলিসের। শেষপর্যন্ত, বান্ধবী সমেত পুলিসের জালে ধরা পড়লেন এই গ্যাংস্টার।