শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
তৃণমূল নেত্রী বলেন, ‘৫৯ লক্ষ গরিব মানুষের টাকা মোদি সরকারের দেওয়ার কথা। কিন্তু, ওরা দেয়নি। তাই আমরা দিয়েছি। আগামী দিনে কর্মশ্রী প্রকল্প করছি। ৫০ দিনের কাজের গ্যারান্টি। এরজন্য দিল্লিতে টাকা চাইতে হবে না। ক্ষমতায় আসার পর ৪৩ লক্ষ বাংলার বাড়ি করেছি। আরও ১১ লক্ষ বাড়ির তালিকা পড়ে আছে। আমরা ডিসেম্বর মাসে ১১ লক্ষ মানুষের বাড়ি তৈরির প্রথম কিস্তির টাকা দেব। তার তিন-চার মাস পর বাকিটা।’
এদিন মেদিনীপুর লোকসভার দলীয় প্রার্থী জুন মালিয়ার সমর্থনে দাঁতনে সভা করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তারপর মহিষাদলে রাজ ময়দানের সভা। ১৮ বছর পর মহিষাদলে সভা করলেন মুখ্যমন্ত্রী, দলের তরুণ তুর্কি নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যের সমর্থনে। দাঁতনের সভায় তিনি বলেন, ‘তীব্র গরমেও বাংলায় সাত দফায় নির্বাচন। মোতায়েন হয়েছে সবচেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আমি নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্ন করতে চাই, বাংলায় কেন এত সেন্ট্রাল ফোর্স দিয়েছেন? বাংলাকে দখল করবেন বলে? মানুষের উপর ভরসা নেই?’
মমতা বলেন, ‘গত তিন বছর পূর্ব মেদিনীপুরের দুই সাংসদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ নেই। ইডি-সিবিআইয়ের ভয়ে ওরা পলিয়েছে। আমরা ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটের আগে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, বিনা পয়সায় রেশন, কৃষকভাতা, ১০ লক্ষ টাকার স্মার্ট ক্রেডিট কার্ডের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। তার সবটাই করেছি। কিন্তু, বিজেপি ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের আগে দেওয়া কোনও প্রতিশ্রুতিই রাখেনি। ওদের ভোট দেবেন কেন? তৃণমূলকে ভোট দিন, আর মোদির মুখ বন্ধ করুন। ওরা জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়েছে। ওষুধের দাম বাড়িয়েছে। মেয়েদের অসম্মান করেছে। দলিতদের উপর অত্যাচার করেছে। কৃষকদের আন্দোলনে দমন-পীড়ন চালিয়েছে। রাজনৈতিক নেতাদের জেলে পুরেছে। সবাইকে ইডি-সিবিআই দিয়ে ডাকছে। আর বড় বড় চোর-ডাকাত, ভাজপা ওয়াশিং মেশিনে সাফ হয়ে যাচ্ছে।