ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
পুলিসের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, মুক্তিপণের ফোন পাওয়ার আধঘণ্টার মধ্যেই পুলিসে যোগাযোগ করে আহিয়ার পরিবার। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। দু’টি টিম তৈরি করা হয়। গোটা অপারেশনের নকশায় শামিল করা হয় অপহৃতের মেয়েকে। প্রথম গাড়িতে ছিলেন ওই তরুণী ও তাঁর কাকুর ছদ্মবেশে পুলিস ইনসপেক্টর। আর দ্বিতীয় গাড়িতে গোয়েন্দা বিভাগের গুণ্ডাদমন শাখার বিশেষ দল। পুলিস সূত্র জানিয়েছে, অভিযুক্তরা সিন্দ্রাণী গ্রামের একপ্রান্তে অপহৃতকে আটকে রেখেছিল। সেই জায়গাটি ইছামতী নদীর ধারে। অপর পাড়ে বাংলাদেশ। এই কারণে প্রাথমিকভাবে অপহৃতের মোবাইল লোকেশন ট্র্যাক করা সম্ভব হচ্ছিল না।
বারবার ফোন করে অপহৃতের মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করছিল অভিযুক্তরাই। কিন্তু পুলিস যে তাদের অবস্থান, গতিবিধির উপর নজরদারি চালাচ্ছে, প্রথমে ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি সুব্রত ও অভিজিৎ। তবে পরবর্তী সময়ে কিছুটা আঁচ করতে পারে তারা। পুলিস জানিয়েছে, তিনবার অপহৃতকে নিয়ে জায়গা পরিবর্তন করে দু’জন। গ্রামের ভিতর দ্রুত অবস্থান বদল করায় সমস্যায় পড়েন উদ্ধারকারীরা। তবে কখনওই পুলিসের দুই টিমের থেকে ২০০ মিটারের বেশি দূরত্বে যেতে পারেনি অভিযুক্তরা। প্রায় ১০ ঘণ্টার চেষ্টায় অপহৃত সহ অভিযুক্তদের ঘিরে ফেলেন তদন্তকারীরা। অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ব্যবসায়ীকে।