ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
এছাড়াও এর আগে সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় সিসি ক্যামেরা বসানোর পাশাপাশি প্রতিটি রাস্তায় এলইডি আলো বসাতে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। মূলত উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক ও পুলিস সুপারকে এই নির্দেশ কার্যকর করতে বলেছিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। কিন্তু এব্যাপারে এদিন কোনও রিপোর্ট জমা দিতে পারেনি রাজ্য। যার জেরে ক্ষুব্ধ আদালতের হুঁশিয়ারি, নির্দেশ কার্যকর করে আগামী শুনানির দিন রিপোর্ট পেশ না করলে জেলাশাসক ও পুলিস সুপারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা সংক্রান্ত পদক্ষেপ করা হবে। এছাড়াও এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট বলেছে, ‘জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে, তা আপাতত গোপন থাকছে। তবে সবকিছু ঠিক পথেই এগচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। সিবিআই তদন্তে যেহেতু সুপ্রিম কোর্টের কোনও বাধা নেই। তাই রাজ্যকে সবরকম সহযোগিতা করতে হবে।’
এদিন শুনানিতে আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সওয়ালে দাবি করেন, ‘সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের এখনও হুমকি দেওয়া হচ্ছে। যার ফলে মহিলারা এফআইআর করতে চাইছেন না। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা এফআইআর করলে প্রাণে মেরে ফেলা হবে, এই ধরনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।’ আরেক আইনজীবী অলোক শ্রীবাস্তব বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যা সমাধানে মণিপুরে দল গড়া হয়েছিল। এক্ষেত্রেও তেমন কিছু করা যেতে পারে।’ এছাড়াও এদিন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এই মামলায় যুক্ত হওয়ার আবেদন জানিয়েছে। সেই আবেদন গ্রহণ করেছে আদালত। ১৩ জুন মামলার পরবর্তী শুনানি।