বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হরিহরপুর পঞ্চায়েতের গোলামবাড়ি ধামনগরে কয়েকবছর ধরেই রয়েছে ওই কারখানা। কারখানার ভিতরে ভূগর্ভস্থ পেট্রোলিয়াম জাত সলবিন তেলের গোডাউন আছে। যা কারখানার কাজেই ব্যবহৃত হয়। এই গোডাউন থেকে তেল ব্যারলের মাধ্যমে ড্রামে তুলে তারপর মোটরপাম্পের মাধ্যমে শোধন করা হয়। এরপর বাইরে সরবরাহ করা হয়। এদিন প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কারখানার ভেতর ৭-৮ জন শ্রমিক ড্রামে তেল ভরার কাজ করছিলেন। প্রচুর পরিমাণে দাহ্য মজুত ছিল কারখানায়। কোনওক্রমে আগুন লেগে যাওয়ায় মোটরপাম্পে আচমকা বিস্ফোরণ হয়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই কারখানায় এর আগেও বিস্ফোরণ হয়েছিল। বেআইনিভাবে এই কারখানায় তেলের কাজ হয়। কারখানার শ্রমিকরা দাহ্য সামগ্রী নিয়ে কাজ করতে করতেই বিড়ি খাচ্ছিলেন। যা থেকেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। দমকলের আধিকারিকরা বলেন, কারখানায় অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র থাকলেও তা অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কারখানার মালিক সুব্রত দাস কলকাতায় থাকেন। বারুইপুর থানার পুলিস তদন্ত করে দেখছে আগুনের কারণ এবং উৎসস্থল। পুলিস জানিয়েছে, বৈধ লাইসেন্স নিয়ে কারখানা চলছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।