কলকাতা

কুণ্ডু বাড়ির পুজো দেখতে ফি বছর উপচে পড়ে ভিড়, হাওড়ার রামরাজাতলায় উৎসবের আবহ

নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: হাওড়ার যে সমস্ত বনেদি বাড়িগুলিতে আজও পুরনো নিয়ম মেনে জগদ্ধাত্রী পুজোর আয়োজন হয় তার অন্যতম রামরাজাতলার কুণ্ডুবাড়ি। এ বাড়ির পূর্বপুরুষরা প্রায় দেড়শ বছর আগে জগদ্ধাত্রী পুজোর সূচনা করেছিলেন। তবে অজানা কারণে একসময় তা বন্ধ হয়ে যায়। ৬৬ বছর আগে নতুন করে পুজো শুরুর সময়ও বাধা আসে। তবে শুরুও হয়। নবমীতে কুমারী পুজো দেখতে কুণ্ডু বাড়িতে আজও ভিড় করেন বহু ভক্ত। চক্রবেড়িয়ার আদি বাড়িতে প্রিয়নাথ কুণ্ডুর হাত ধরে একসময় পুজো হতো। এরপর তা চলে যায় আর এক শরিকের বাড়ি। এ বংশের রঘুনাথ কুণ্ডু নতুন করে পুজো শুরু করতে চান ১৯৫৯ সালে। তখন পুজোর বাকি মাত্র সাত দিন। কাকার কাছ থেকে পাঁচ টাকা নিয়ে যান কুমোরটুলি। প্রতিমার বায়না দেন। বাড়িতে এসে সে কথা জানানোর পর পুজো না করার সিদ্ধান্ত নেয় পরিবার। রঘুনাথবাবু বলেন, ‘খুব কষ্ট পেয়ে প্রতিমার বরাত বাতিল করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু মৃৎশিল্পীকে বারণ করতে পারিনি। বাড়িতে এসে জানাই যে, মূর্তি তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সেই থেকে এই বাড়িতে পুজো হয়ে চলেছে।’ কুণ্ডুদের জগদ্ধাত্রীর গাত্রবর্ণ সূর্যোদয়ের রঙের মতো। চতুর্ভুজা দেবী। ত্রিকালীন পুজোর রীতি মেনে নবমীতেই আরাধনা। সাত্ত্বিক ভোগে এখানে জগদ্ধাত্রীকে দেওয়া হয় পরমান্ন। এরপর রাজসিক ভোগে পোলাও ও নানা ধরণের তরকারি নিবেদন করা হয়। সবশেষে তামশিক ভোগে থাকে খিচুড়ি ও চচ্চড়ি। সেদিন কুমারী পুজোও হয়। পুজোর আয়োজন ঘিরে এ মুহূর্তে কুণ্ডু বাড়িতে প্রস্তুতি তুঙ্গে। 
বর্তমান সদস্যদের কথায়, পুজোর একটা দিন বহু মানুষ বাড়িতে ভিড় করেন। পরিবারের সব সদস্য মিলিত হন। কুমারী পুজো দেখতে অনেকে বাইরে থেকে আসেন। 
20h 20m ago
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

কর্মস্থলে বা ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে আকস্মিক বাধায় বিচলিত হতে পারেন। আর্থিক লেনদেনে বিশেষ সতর্ক হন।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.৪৪ টাকা৮৫.১৮ টাকা
পাউন্ড১০৭.০২ টাকা১১০.৭৯ টাকা
ইউরো৮৮.৮৫ টাকা৯২.২৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা