প্রচ্ছদ নিবন্ধ

শীতের সার্কাস
কৌশিক মজুমদার

আমাদের দক্ষিণবঙ্গে শীত আসে দেরিতে, যায় তাড়াতাড়ি। জয়নগর থেকে মোয়া আসা শুরু হয়েছে। স্বর্ণচূড় ধানের খই দিয়ে তৈরি, উপরে একফালি বাদামি কিশমিশ। রোদের রং সোনা হয়েছে। সকালের রোদ বাড়তে বাড়তে পা ছুঁলেই মিষ্টি এক উত্তাপ। মাঝেমাঝে হিমহিমে একটা বাতাস কোথা থেকে বয়ে বয়ে কাঁপিয়ে দিয়ে যাচ্ছে। গাছের পাতা হলুদ থেকে খয়েরি হচ্ছে। সামনের বকুল গাছটায় শীতের পরিযায়ী পাখিরা বাসা বেঁধেছে। মর্নিং ওয়াকে মানুষের সংখ্যা কমেছে, কুয়াশা বেড়েছে। অন্ধকারের পাতলা সর সরে যেতে না যেতে মাফলার জড়িয়ে ব্যাগ হাতে বাজারুদের ভিড়। আমার ছেলেবেলায় উঁচু তাকে উঠিয়ে রাখা লাল লাল লেপ নেমে আসত এই সময়। লেপ শুকোতে দেওয়া হত ন্যাড়া ছাদে। সারাদিন রোদে তাপিয়ে সন্ধ্যে হতেই পড়াশুনো ছেড়ে ঠাকুরদার লেপের ওমে নিজেকে সেঁকে নিতাম। ঠান্ডা ঠান্ডা হাত পা। গায়ে লাগলে নিজেই চমকে উঠতাম।
তখন কারেন্ট যেত খুব। বাইরে রান্নাঘরের বেড়ার ফাঁকফোকরে জমাটবাঁধা অন্ধকার ফিসফিস করে কীসব যেন কথা বলত। আমি শিউরে শিউরে উঠতাম। দাদুকে বলতাম, ‘ভূতের গল্প শোনাও...।’ উদ্বাস্তু দাদু ফেলে আসা বিক্রমপুরের একেবারে নিয্যস সত্যি ভূতের গল্প শোনাতেন। মা ঠিক জানত, এরপরে আর উঠোন পেরিয়ে রান্নাঘরে যাব না আমি। তাই কানাওঠা থালায় ভাত মেখে চটকে আধা ঘুমন্ত আমাকে একরকম জোর করেই খাওয়াত। আমি খেতে চাইতাম না। দাদু বলত, ‘থাউক, আর খাওয়াইও না।’ যদি অল্প বাকি থাকত, তখন বলত, ‘খাইয়া লও দাদুভাই, চাঁছিমুছি স্বর্গবাসী।’ রেডিওতে চলত বিবিধ ভারতী। নাটক। কখনও সিবাকা গীতমালা... রাত ঘনিয়ে আসত। আর আমি চোখ বুজে এক অলীক ঘুমে ঢলে পড়ার আগে দিন গুনতাম। দিন গুনতাম শহরে সার্কাস আসার।
আমাদের এই আধা মফস্সল শহরে বাৎসরিক উত্তেজনা বলতে ছিল ওই বৎসরান্তের সার্কাস। সত্যি বলতে কি, বহুদিন অবধি আমি জানতাম ওলিম্পিক আসলে একটা সার্কাসের নাম। সেই যেবার হরিপুর মাঠে ফেমাস সার্কাস এল, তার দিন পনেরো আগে থেকেই হই হই কাণ্ড, রই রই ব্যাপার। গোটা অশোকনগর-হাবড়াজুড়ে উজ্জ্বল লাল, হলুদ আর সবুজে পোস্টার। উপরে উড়ে যাচ্ছে স্বল্পবসনা দুই নারী, মাঝে কাগজ ফুটো করে এম জি এম-এর মতো বিরাট হাঁ করা এক সিংহ যেন দেখলেই গিলে খাবে। আশেপাশে রিকশ টানা কাকাতুয়া, টুপি পরা বাঘ, শুঁড় তোলা হাতি আর বেঁটে জোকার। নীচে বড় করে লেখা, ‘শো শুরু ২৫শে ডিসেম্বর। ১টা- ৪টে- ৭টা।’ পাড়ায় পাড়ায় সাইকেল রিকশ চেপে চোঙামুখে প্রচার করে যেত একজন ‘জগৎবিখ্যাত ফেমাস সার্কাস এবার হরিপুর ময়দানে। আছে বাঘের খেলা, ট্র্যাপিজ, বলের উপরে হাতির ব্যালেন্স, দুর্ধর্ষ সিংহ আর মনমোহিনী ট্র্যাপিজ।’ আমরা যারা খুব ছোট ছিলাম, সেই রিকশর পিছন পিছন দৌড়তাম। তাতে অবশ্য ফলও মিলত। এক ঝাঁক শীতালি পাখির ডানার মতো মাঝে মাঝেই সেই ঘোষক ছড়িয়ে দিত গোলাপি, হলুদ, সবুজ পাতলা লিফলেট। তাতে ছাপা সার্কাসের তারিখ, স্থান আর ব্লকে ছাপা বাঘের ছবি। হুড়োহুড়ি করে সে কাগজ নিয়ে এসে যত্ন করে রেখে দিতাম বইয়ের ভাঁজে। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে উল্টে দেখতাম, আর বাবার কাছে ঘ্যানঘ্যান—‘কবে নিয়ে যাবে আমাকে?’
অবশেষে আসত সেই প্রতীক্ষিত দিন। আগের রাতে ঘুম নেই। বুক ঢিপঢিপ। বাবার হাত ধরে মাঠে পৌঁছবার আগেই চোখে পড়ে বিরাট বড় বড় পোস্টার আর তার চেয়েও বড় লাল, সাদা কাপড়ের তাঁবু। লম্বা লাইন দিয়ে টিকিট কেটে দাঁড়াতে হতো লোহার বন্ধ গেটের সামনে। সময় হলেই দরজা খুলবে। যেন আলিবাবার গুহার মুখ। মিনেজারির ভিতর থেকে ভেসে আসত সিংহের গর্জন, বাঘের ডাক, হাতির বৃংহন। বাবা সেই ফাঁকে কানের সামনে গুনগুনিয়ে বলতেন বাঙালির সার্কাসের গল্প—
‘সে অনেককাল আগের কথা। ১৮৭২ সাল। কলকাতায় রমরমিয়ে খেলা দেখাচ্ছে ইউরোপের দল উইলসন্স গ্রেট ওয়ার্ল্ড সার্কাস। হিন্দুমেলার প্রতিষ্ঠাতা নবগোপাল মিত্রের সাধ জাগল সার্কাসের দল খুলবেন। উঠল বাই তো কটক যাই। নবগোপালের কর্নওয়ালিস স্ট্রিটের বাড়িতেই শামিয়ানা খাটিয়ে বাদ্যি বাজিয়ে শুরু হয়ে গেল বাঙালির প্রথম সার্কাস। কিন্তু উইলসন সাহেবের সার্কাসের কাছে সে কিছুই না। খেলা বলতে ব্যায়াম, জিমন্যাস্টিক্স আর হাড় জিরজিরে একখানা টাট্টু ঘোড়া। নবগোপালের বন্ধু মনমোহন বসুর ছেলে প্রিয়নাথের এই সার্কাস দেখেই মাথায় এক অদ্ভুত আইডিয়া এল। একটা সার্কাসের দল খুললে কেমন হয়? ইচ্ছে থাকলেও বাড়ির মত নেই। ১৮৮৭ সালে নবগোপালের সার্কাস মুখ থুবড়ে পড়লে কাউকে না জানিয়ে টাট্টু ঘোড়া সমেত গোটা দলটাই কিনে নিলেন তিনি। শুনে বাবা তো রেগে ব্যোম! ধমকি দিলেন ত্যাজ্যপুত্তুর করবেন। কিন্তু প্রিয়নাথকে রোখা তখন শিবের অসাধ্য। জাগলিং শিখছেন। প্যারালাল বার-হরাইজন্টাল বারের উপরে কসরত শিখছেন। শিখছেন জন্তু জানোয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পন্থা। সেবছরই নতুন দল খুললেন প্রিয়নাথ। নাম দিলেন ‘দ্য গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’।
প্রথম দিকে দলে লোক কম ছিল। খেলা দেখাতেন মশালের আলোয়। মাটিতে চাটাই পেতে বসত 
দর্শকরা। ধীরে ধীরে ভিড় বাড়তে লাগল। নতুন নতুন খেলোয়াড় আসতে শুরু করল দলে। ডালপালা মেলতে থাকল প্রিয়নাথের সার্কাস-সংসার। রংপুরের রাজবাড়িতে খেলা দেখিয়ে খুব নামডাক হল প্রিয়নাথের। রেওয়ার মহারাজা খেলা দেখে খুশি হয়ে উপহার দিলেন একজোড়া বাঘ। তাদের নাম রাখা হল লক্ষ্মী আর নারায়ণ। আর এরাই হয়ে উঠল গ্রেট বেঙ্গলের দুই তারকা! চমক এখানেই শেষ না, প্রথমবার বাঙালির সার্কাসে মেয়েদের নিয়ে এলেন প্রিয়নাথ। সুশীলাসুন্দরী আর তাঁর বোন কুমুদিনী। একজোড়া বাঘ নিয়ে খেলা দেখাতেন। খালি হাতে খাঁচায় ঢুকতেন, সামান্য লাঠি পর্যন্ত থাকত না। খেলা দেখাতে দেখাতে বাঘের গালে চুমু খেতেন। ট্র্যাপিজ আর জিমন্যাস্টিক্সেও দারুণ পারদর্শী। আরও একটা বিপজ্জনক খেলা দেখাতেন— সুশীলাকে মাটিতে সমাধি দেওয়া হতো। তারপর একটা ঘোড়ার খেলা। সেটা হয়ে গেলে আবার মাটি খুঁড়ে তোলা হতো তাঁকে। একবার খেলা দেখানোর সময় প্রবল ঝড়ে সব লন্ডভন্ড হয়ে যায়, যে যেদিকে পারে ছুটে পালায়। সুশীলা মাটিতে সমাধিস্থ ছিলেন, তাঁর কথা কারও মনে ছিল না। দুর্যোগ শেষের পর খেয়াল হয় সবার। তখন খোঁজাখুঁজি শুরু করতেই দেখা যায় সুশীলা একটা খুঁটির গায়ে হেলান দিয়ে শুয়ে কাঁপছেন, পা দুটো তখনও মাটির মধ্যে। নিজের চেষ্টায় বেরিয়ে এসেছেন। একবার নতুন বাঘ নিয়ে খেলা দেখানোর সময় বিগড়ে যায় পশুটি। তাঁকে আক্রমণ করে। রক্তাক্ত শরীরে গড়িয়ে গড়িয়ে কোনওমতে বাঘের নাগাল থেকে বেরিয়ে আসেন সুশীলা। সমস্ত শরীর ক্ষতবিক্ষত। কলকাতায় এনে মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করানো হয় তাঁর। সুস্থ হতে প্রায় এক বছর সময় লেগেছিল।
আর ছিলেন যাদুকর গণপতি চক্রবর্তী। সার্কাসে যোগ দেন বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকার জন্য। কিন্তু অল্প সময়েই প্রিয়নাথ বসুর নজরে আসে তাঁর প্রতিভা। গণপতি সার্কাস রিঙের খোলা জায়গায়, তিনদিকে দর্শক রেখে খেলা দেখাতেন। তাঁর একটি প্রসিদ্ধ খেলা ছিল ‘ইলিউশন বক্স’। গণপতিকে পিছমোড়া করে বেঁধে একটা থলেতে পোরা হতো। সেই থলের আবার মুখ বেঁধে ঢোকানো হতো কাঠের বাক্সে। তারপর সেটিকে দড়ি দিয়ে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে, তাতে বিশাল এক তালা লাগাত সহকারীরা। চাবিটা দেওয়া হতো কোনও এক দর্শককে। এরপর বাক্সের উপর তবলা আর আর একটা ঘণ্টা রেখে চারপাশে পর্দা ফেলে দিত সহকারীরা। এবার দর্শকদের মধ্যে কেউ কোনও তালের নাম বললে পর্দার পিছনে তবলা বেজে উঠত সে‌ই তালে। খেলার শেষে ঘণ্টা বাজাতে বাজাতে পর্দার বাইরে আসতেন গণপতি। তারপর দর্শকদের কাছ থেকে চশমা, ভিজিটিং কার্ড, আংটি ইত্যাদি সংগ্রহ করে বাক্সটা তিনবার প্রদক্ষিণ করে পর্দা তুলে ভিতরে ঢুকে পড়তেন। সঙ্গে সঙ্গে পর্দা তুলে দেখা যেত, তিনি নে‌ই। বাক্স খুললে ভিতরে থলিতে পোরা গণপতিকে পাওয়া যেত। সঙ্গে দর্শকদের থেকে সংগৃহীত জিনিসপত্র। আর একটা খেলা ছিল— ‘ইলিউশন ট্রি’। গণপতিকে হাতকড়া, পায়ে বেড়ি পরিয়ে শিকল দিয়ে বাঁধা হতো একটা ক্রুশের সঙ্গে। সামনে একটা হারমোনিয়াম রেখে চারদিকে পর্দা ফেলে দেওয়া হতো। এবার এক-দুই-তিন বলা মাত্র ভিতরে হারমানিয়াম বেজে উঠত। বাজনা শেষে আবার এক-দুই-তিন বলার সঙ্গে সঙ্গে পর্দা তুলে দেখা যেত গণপতি শিকলে আগের মত‌োই বাঁধা।
গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস একবার খেলা দেখাতে যায় বড়লাটের বাসভবনে। বড়লাট তখন লর্ড ডাফরিন। আখড়ার ছেলেপুলেদের সঙ্গে প্রিয়নাথ নিজেও পুরোদমে কসরত করছেন মঞ্চে। হঠাৎ ডাফরিন প্রশ্ন করে বসলেন, ‘হু ইজ দ্যাট প্রফেসর?’ সকলে হইহই করে গুরুর নাম জানাল সাহেবকে। আর সেই থেকে প্রিয়নাথ হয়ে গেলেন প্রফেসর বোস। আর দলের নাম—‘প্রফেসর বোসে’জ গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস।’
আর একজন ছিলেন কৃষ্ণলাল বসাক। মাত্র ১৭ বছর বয়সে শোভাবাজার রাজবাড়িতে কসরত দেখিয়ে নাম কেনেন। ১৯০০ সালে বিশ্বভ্রমণে বেরলেন এক ইউরোপীয় সার্কাস দলের সঙ্গে। তাঁর জাগলিং, প্যারালাল বার, ফ্লাইং ট্র্যাপিজ, জাপানি টপ স্পিনিংয়ের খেলা দেখে সাহেবদেরও চোখ কপালে ওঠার জোগাড়! দেশে ফিরেই কৃষ্ণলাল খুলে বসলেন নিজস্ব দল—‘দ্য গ্রেট ইস্টার্ন সার্কাস’, বা ‘হিপোড্রোম সার্কাস’। সেই দলের সবচেয়ে পরিচিত সদস্য ছিলেন ভবানীচরণ সাহা ওরফে ভীমভবানী। তিনি নাকি দাঁত দিয়ে তিনটে মোটরগাড়ি টেনে নিয়ে যেতে পারতেন। চিৎ হয়ে শুয়ে বুকের উপর 
একসঙ্গে তুলতে পারতেন তিন-তিনখানা হাতি।’
এদিকে, সার্কাসের ফাইনাল বেল বেজে গিয়েছে। এবার সবাইকে ভিতরে ঢুকতে হবে। পরের দু’ঘণ্টা যে কেমন করে কেটে যেত, জানি না। একদিকে হাতের নাগালে সব বাঘ-সিংহ, অন্যদিকে ঘোড়ার দলের পিঠে দাঁড়িয়ে অসাধারণ সব খেলা। দূরে রাখা গোলপোস্টে তাক করে বল মারছে লোমশ সাদা কুকুর আর ব্ল্যাক বোর্ডে হাতি কষছে নির্ভুল অঙ্ক! একগাদা রং-বেরঙের পাখি আর চোখধাঁধানো ব্যালেন্সের খেলা। দড়ি বেয়ে উঠে যাচ্ছে একের পর এক ছেলেমেয়ে আর সেখানেই দু’হাতে রঙিন বোতল কিংবা চাকতি নিয়ে চলছে জাগলিং। টানটান উত্তেজনা। আর মাঝে কমিক রিলিফের মতো জোকারের মজার মজার কাণ্ডকারখানা। একবার তো যা-তা হল। সেই অঙ্ক কষা হাতির বাহ্যের বেগ এসে গিয়েছিল। সে একেবারে আমার মুখের সামনে পিছনের দুই পা সামান্য মুড়ে ফুটবলের মত গোলাকার মলখানি ত্যাগ করল। কিছু বোঝার আগেই পাশ থেকে কে যেন চিৎকার করে উঠল, ‘এই হাতিটা নিশ্চয়ই গোটা বেল খেয়েছিল। তাই আস্ত বেল বার করল।’ অনেক পরে জেনেছি, এসব ভুল, মিথ্যে কথা। তবু সেই মিথ্যের মধ্যেই অদ্ভুত এক রূপকথার বুনন ছিল।
এখনও শীত আসে। কিন্তু হরিপুরের মাঠে সার্কাস আর আসে না। যেবার শুনলাম আর প্রাণীদের ব্যবহার করা যাবে না, তখন থেকেই জৌলুস হারাল সার্কাস। প্রথমে বাঘ-সিংহ। তারপর বিদায় নিল হাতিরাও। ছেঁড়া তাঁবু, চলটা ওঠা পোস্টারে জিমন্যাস্টিক্স, ব্যালেন্সিং আর ম্যাজিশিয়ানের ম্লান ছবি। চারিদিকের বিনোদনের আলোতে খাঁ খাঁ করে সার্কাসের এরিনা। ফাইনাল বেল বেজে যায়। দর্শক আসে না। গুটিকয় যুবক-যুবতী খুনসুটি করে দূরে দূরে গ্যালারিতে বসে। ওরাও জানে, এখানে ওদের কেউ বিরক্ত করতে আসবে না। মাঝে আলোর বৃত্তে দাঁড়িয়ে খেলা দেখিয়ে চলে পেটের টানে সব খোয়ানো কিছু মানুষ। কে যেন ওদের শিখিয়েছিল, ‘লাইভ শো নেভার এন্ডস!’
1d ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৪.৯৩ টাকা৮৬.৬৭ টাকা
পাউন্ড১০৪.৭২ টাকা১০৮.৪৪ টাকা
ইউরো৮৬.৮১ টাকা৯০.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
5th     January,   2025
দিন পঞ্জিকা