সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ
রেণুকা ও দেবিকা। একজন ডাকাবুকো, অপরজন শান্তশিষ্ট— এই বিপরীত মেরুর দুই মেয়ের প্রেমকে কেন্দ্র করে এগিয়েছে ‘দ্য শেমলেস’ ছবির গল্প। দক্ষ অভিনয় ও দুর্দান্ত ফ্রেমের সমাবেশে যৌনকর্মীদের জীবন, সমকামিতা, রাজনীতি, সমাজ, অর্থনীতি— এক সুতোয় বেঁধেছেন পরিচালক কনস্টান্টিন বোজানভ। কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে স্ট্যান্ডিং ওভেশন পেয়েছিল ছবিটি। কলকাতার দর্শকও প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন ছবিটিকে। নন্দনের সামনে থেকে শিশির মঞ্চ ঘুরে আবার নন্দনের সামনেইে ফিরে আসে সিনেপ্রেমীদের লাইন। ‘এত মানুষ ছবিটি দেখতে এসেছেন, এটা খুবই ভালো লাগছে’, বলছিলেন অনসূয়া। মুক্তি পাবে ছবিটি? উত্তরে নায়িকা বলেন, ‘সেন্সর পাস হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি মুক্তি পাবে ছবিটি।’ কানের মঞ্চে পুরস্কৃত হওয়ার পর বাংলা থেকে কাজের অফার আসেনি? হেসে নায়িকার জবাব, ‘অঞ্জন দত্ত ফোন করেছিলেন। দেশ ও দেশের বাইরে থেকেও বেশ কিছু কাজের অফার পেয়েছি। দেখা যাক কী হয়!’ অনসূয়ার সঙ্গে এদিন এসেছিলেন পর্দার ‘দেবিকা’ ওমারা। এটি তাঁর প্রথম কলকাতা সফর। ওমারার কথায়, ‘কলকাতা আমাকে এমন উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাবে, ভাবিনি। প্রেক্ষাগৃহজুড়ে দর্শকদের হাততালির শব্দে কী যে আনন্দ হচ্ছিল, ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।’