সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
‘হস্টেল ডেজ’, ‘গভীর জলের মাছ’ ওয়েব সিরিজে অর্পণের কাজ প্রশংসিত হয়েছিল। কেরিয়ারের দ্বিতীয় ধারাবাহিক ‘মেয়েবেলা’। কীভাবে সুযোগ এসেছিল? অর্পণ বললেন, ‘দেবিকা মুখোপাধ্যায় যিনি ক্রিয়েটিভ বিষয়টা দেখছেন, ওঁর কাছেই গল্পটা প্রথম শুনি। টেলিভিশনে যত সময় যায়, তত অন্যদের চরিত্র, নিজের চরিত্র বোঝা যায়। আমি যে অভিনয়টা করতে চেয়েছি তার ২০ শতাংশ হয়তো অ্যাচিভ করতে পেরেছি। এখনও পর্যন্ত যদি কোনও প্রশংসা হয়ে থাকে তার কৃতিত্ব আমার টিমের।’
টেলিভিশনের কাজে কী শিখলেন? স্পষ্ট বললেন, ‘টেলিভিশন না করলে জানতে পারতাম না ধারাবাহিকে তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। এর আগে যে ধারাবাহিক করেছিলাম সেখানে ওয়ান শট যেত। এখানে ক্লোজ শট হয়। ছোট শট বেশি হয়। এই টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলো অনেক শিখছি। পরিশ্রম মনে হলে কাজ করতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু আমি এনজয় করছি।’
বছর ৩০-এর অভিনেতা সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির বদল মেনে নিয়ে বললেন, ‘এখন মানুষের দেখার দৃষ্টিভঙ্গি বদলেছে। আগে পাড়ায় কেউ থিয়েটার বা আবৃত্তি করে জানলে আমরা সম্ভ্রমের চোখে দেখতাম। এখন অর্থ এবং সাফল্যের মাপকাঠিতে বিচার করা হয়। আজ যদি আমি ওয়েব সিরিজগুলো বা টেলিভিশন ধারাবাহিক না করতাম তাহলে আমার বাড়ির লোকই হয়তো মনে করতো না আমি ভালো অভিনেতা।’