সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
প্রস্তুতি কেমন ছিল? ভাস্বর বললেন, ‘কোনও প্রস্তুতি নিইনি। অভিনেতা হিসেবে অনেকেরই ব্যোমকেশ করার ইচ্ছে থাকে। আমি ছোট থেকেই যখন হিন্দিতে প্রথম ব্যোমকেশ দেখি, তখন থেকেই অজিত আমাকে খুব টানে। ব্যোমকেশ পড়েছি। আমার বরাবরই মনে হয়েছে অজিত একটা চোখ। যে চোখ দিয়ে আমরা ব্যোমকেশকে দেখতে পাচ্ছি। সেজন্য অজিতের ভূমিকায় অভিনয় করার ইচ্ছে ছিল। শেষ পর্যন্ত অফার আসে। আর ‘চিড়িয়াখানা’ খুব জনপ্রিয় সাবজেক্ট। সত্যজিৎ রায়ের ‘চিড়িয়াখানা’ রয়েছে। পরবর্তীতে যিশু (সেনগুপ্ত) করেছে। আমি কোনও ছবি দেখিনি। ছবি দেখলে সেই অজিত হয়তো মাথায় বসে যেত। আমি সেটে গিয়ে পরিচালক এবং অনির্বাণের সঙ্গে কথা বলে বা কাজ করতে করতে যেটা হয়েছে সেটাই করেছি। অনির্বাণ এই সিরিজের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর। ফলে অভিনেতা এবং পরিচালক অনির্বাণকে আমি দুভাবে পেয়েছি।’
আগামী ৭ এপ্রিল মুক্তি পাবে চার এপিসোডের এই সিরিজ। এত চর্চিত বিষয়। তুলনার ভয় নেই? ভাস্বরের স্পষ্ট জবাব, ‘তুলনা হবেই। আমি আমার মতো করে চেষ্টা করেছি। এটা অষ্টম সিজন। এর আগে সাতটা সিজন হয়ে গিয়েছে। আমার লুক কেউ বলছেন বেশ ভালো। কেউ বলছেন, কেন অজিতকে পরিবর্তন করা হল? এসব তো হবেই। আমার পরিচালক বলছে তুমি সেরা অজিত। ফলে পরিচালক যখন এতটা আত্মবিশ্বাসী, আশা করি দর্শকেরও আমার কাজ ভালো লাগবে।’