সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র সঞ্জয় দে ইতিমধ্যেই সঙ্গীতে তাৎপর্যপূর্ণ অবদানের জন্যে পেয়েছেন আর ডি বর্মণ পুরস্কার। তিনি ব্রিটেনে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘নিওম’ (নিউ এরা অব মিউজিক) নামে একটি জনপ্রিয় সাংস্কৃতিক সংগঠন। এছাড়াও রবিকা, সঞ্জয় অ্যাকাডেমি, ওয়েভ এবং রবি ভারতী নামের একাধিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। ‘রবি ভারতী’র মাধ্যমে তিনি ব্রিটেনে বেড়ে ওঠা শিশুদের সঙ্গীত শিখিয়ে যাচ্ছেন গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে।
‘নিওম’-এর উদ্যোগে ঘূর্ণিঝড় উম-পুনে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে বাংলাদেশ, ভারত, আরব আমিরশাহি ও ব্রিটেনের স্বনামধন্য শিল্পীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হল একটি মেগা কনসার্ট। সংগৃহীত অর্থ উম-পুনে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সাহায্যার্থে দেওয়া হল। এছাড়াও সঞ্জয় ভারতের রাজস্থানের বারনামা জাগির নামে একটি গ্রামের লোকশিল্পীদের জন্যেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ওই গ্রামের লোকশিল্পীরা মূলত বিয়ে, অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কোভিডের এই ক্রান্তিকালে তাঁদের আয়ও বন্ধ। সঞ্জয় ‘মিউজিক ফর হিউম্যানিটি’ শিরোনামে সঙ্গীত উদ্যোগের মাধ্যমে রাজস্থানের লোকশিল্পীদের জন্য তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সম্প্রতি ব্রিটেনে গৃহহীনদের অন্যতম প্রধান সেবা সংস্থা স্ট্রিটলিংকের জন্যও কনসার্টের মাধ্যমে তহবিল গঠন করেন তিনি। ভারতের মৃৎশিল্পী সম্প্রদায়ের জন্য তহবিল গঠনের পরিকল্পনাও নিয়েছিলেন তিনি।
এছাড়াও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে শেখ রানার লেখা এবং সঞ্জয়ের সুরে একটি সমবেত সঙ্গীতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পীরা কণ্ঠ দেবেন।