পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি কর্মে ব্যস্ততা। ব্যবসা সম্প্রসারণে অতিরিক্ত অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনা। ... বিশদ
সিনেমা, ওয়েব সিরিজ, ছোটপর্দা— সব মাধ্যমেই তাঁর অভিনয় দেখেছেন দর্শক। অনুভবের ব্যক্তিগত পছন্দের মাধ্যম কোনটি? বললেন, ‘প্রত্যেকটা মাধ্যমের নিজস্ব চার্ম রয়েছে। আমি ভাগ্যবান যে কলকাতার ইন্ডাস্ট্রি আমাকে এত তাড়াতাড়ি আপন করে নিয়েছে। আগামী দিনে যে ফরম্যাটগুলিতে কাজ করা হয়নি, সেগুলি করার ইচ্ছে রয়েছে।’ তাহলে কি এবার পরিচালক অনুভবকে পেতে চলেছে ইন্ডাস্ট্রি? সম্মতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মোট ১২টি চিত্রনাট্য তৈরি। যে গল্পটা নিয়ে পরিচালনায় এগনোর ইচ্ছে সেটা সিনেমা জগৎ নিয়েই। প্রোজেক্টটা এখনও প্রারম্ভিক পর্যায়ে রয়েছে।’ অনুভবের বাবা অঞ্জন কাঞ্জিলাল পরিচালক। দিল্লিতে বাবার নাট্যদলে অভিনয়ও করেছেন অভিনেতা। এবার কি তবে বাবার পথেই হাঁটবেন? খানিক অন্য আঙ্গিকে তিনি বললেন, ‘আমি ছোট থেকেই সিনেমা ভালোবাসি। পরিচালনার ইচ্ছাও তখন থেকেই।’
কয়েকদিন আগে শেষ হয়েছে ‘মিলি’ ধারাবাহিক। খুব বেশিদিন টিভির পর্দায় দেখা যায়নি অনুভব অভিনীত সিরিয়াল। তাই কি ছোটপর্দা থেকে এবার সিনেমায় ফোকাস করছেন? তাঁর কথায়, ‘টেলিভিশনে কাজ করার ইচ্ছে ছিল না। মিলির গল্পটা চিরাচরিত শাশুড়ি-বৌমার গল্প নয় বলেই রাজি হয়েছিলাম। কিন্তু ওটা বন্ধ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সিনেমায় ফোকাসের সম্পর্ক নেই।’ তাহলে ভবিষ্যতে ফের ছোটপর্দার দর্শক অনুভবকে দেখতে পাবেন? একটু ঘুরিয়ে উত্তর দিলেন, ‘এই কয়েক বছরে একটা জিনিস বুঝেছি, ইন্ডাস্ট্রিতে কিছুই স্থায়ী ও অসম্ভব নয়।’ ‘দোআঁশ’ ছবির পর ‘সাজঘর’, ‘বড়বাবু’ মুক্তির অপেক্ষায়। তারপরই পরিচালক হিসেবে নতুন ইনিংস শুরু করবেন অনুভব।