Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

রাজধর্মের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত

ভারতের সংসদীয় গণতন্ত্রের বুনিয়াদ নির্বাচিত পঞ্চায়েত এবং পুরসভা দিয়ে গঠিত। আর এই সবগুলির উপর রয়েছে সরকার। সরকারি প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে জন পরিষেবা নিশ্চিত করাই এই নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলির দায়িত্ব।‌ সমস্ত ধরনের নাগরিক পরিষেবা প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক চাহিদা এবং অধিকার। এইসব পরিষেবা সরাসরি পঞ্চায়েত ও পুরসভার মতো স্থানীয় সরকারগুলির দেওয়ার কথা। কাজগুলি সংশ্লিষ্ট কর্মীরা করে থাকেন। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে, কোন কাজ কীভাবে সম্পন্ন হবে তা ঠিক করে দেন নির্বাচিত সদস্যরা। মানুষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই এমন অগ্রাধিকার নির্ধারিত হয়। বণ্টিত দায়িত্ব পঞ্চায়েত ও পুর কর্মীরা যথাযথভাবে পালন করছেন কি না সেটা তদারকি করেন জনপ্রতিনিধিরা। তাঁদের নেতৃত্ব দেন ত্রিস্তর পঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নেতারা এবং পুরসভার ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান/ মেয়র। ত্রিস্তর পঞ্চায়েত, পুরসভা এবং পুর কর্পোরেশন পরিচালনার জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন হয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় বিধান অনুসারে, বেশিরভাগ টাকা আসে কেন্দ্র এবং রাজ্যের কোষাগার থেকে। অবশিষ্ট কিছু অর্থ নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করে স্থানীয় সরকারগুলি। অন্যদিকে, রাজ্য সরকারের বাকি কাজগুলি পরিচালিত হয় থানা/ ব্লক, মহকুমা এবং জেলা প্রশাসনগুলির মাধ্যমে। তাদের উপরে থাকে সচিবালয়। সেখানে বিভিন্ন বিভাগে নিযুক্ত রয়েছেন সচিবরা। বিভাগের শীর্ষে থাকেন একজন করে বিভাগীয় মন্ত্রী। সবার উপরে থাকেন সরকার এবং প্রশাসনের শীর্ষকর্তা হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী। 
মুখ্যমন্ত্রীই একটি রাজ্যের জনগণের মুখ। তাঁকে সদাসর্বদা নজর রাখতে হয় সবকিছুর উপর। তা না-হলে যিনি যেখানে যতটুকু খণ্ড, এমনকী ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র ক্ষমতারও অধিকারী, তিনি সেখানেই ধরাকে সরা জ্ঞান করতে পারেন। সরকারের ভিতরে সমান্তরাল সরকার এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ভিতরে প্যারালাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গজিয়ে ওঠার আশঙ্কা থাকে। একজন মুখ্যমন্ত্রীর জনবিচ্ছিন্নতা এবং দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মতলববাজ উপনেতা এই ধরনের অবাঞ্ছিত ব্যবস্থা কায়েম করতে সাহসী হয়। রাজনীতির পণ্ডিতরা এই প্রসঙ্গে টাটকা দৃষ্টান্ত হিসেবে সামনে রাখছেন ওড়িশাকে। সেখানকার একসময়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় নবীন পট্টনায়েক সরকার চব্বিশের সাধারণ নির্বাচনে বেনজিরভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে। একই সঙ্গে রাজ্য সরকার হারিয়েছেন নবীনবাবু এবং লোকসভাতেও নগণ্য হয়ে গিয়েছে তাঁর বিজেডি। আর এখানেই বিশেষত্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কারণ সরকার পরিচালনায় তিনি কখনোই জ্যোতি বসু বা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মডেল ব্যবহার করেননি। তাঁর এই দুই নিকট পূর্বসূরির ‘জনগণের সরকার’ পরিচালিত হতো রাইটার্স থেকে। স্রেফ লালবাড়ির হুকুমের জোরে তাঁরা চলতেন বলেই হুকুমত হাওয়া হতেই তাঁদের সাধের লালপার্টি বস্তুত বাংলা থেকেই চৌপাট হয়ে গিয়েছে। 
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন আবর্তিত হয়ে চলেছে শুধুমাত্র মানুষকে ঘিরেই। তাঁর রাজনীতি মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এবং মানুষের জন্য। তাই এত বড় বাংলার কোথায় কী ঘটে চলেছে তা তিনি সর্বক্ষণ দেখতে পান, তা তাঁর নখদর্পণে! সোজা কথায়, পানের থেকে চুন খসলে মানুষের কাছ থেকেই সব খবর পেয়ে যান তিনি। যেখানে মানুষের স্বার্থ বিঘ্নিত হচ্ছে, তারা দুঃখ-কষ্ট পাচ্ছে এবং যন্ত্রণা ভোগ করছে, সেখানে তিনি ‘ধৃতরাষ্ট্র’ থাকতে পারেন না। গর্জে ওঠাই তাঁর ধর্ম। বিরোধী নেত্রীর এক আপসহীন রূপ দেখেছে সারা বিশ্ব। তেরো বছর যাবৎ তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু ক্ষমতার আসন তাঁর ওই বৈশিষ্ট্য কোনোভাবে ফিকে করে দিতে পারেনি। আজ মানুষ যখন তাঁর দলের, সরকারের এবং প্রশাসনের অভ্যন্তরের কিছু লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলছে, তখনও তিনি সেসব ধামাচাপা দিতে রাজি নন। বরং নিজের লোকদের উপরেই তাঁকে খড়্গহস্ত হতে দেখা গেল আরও বেশি করে। এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে, রাজধর্ম পালনের জন্য কতখানি বিস্ফোরক হওয়া জরুরি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেটাই দেখিয়ে দিলেন তাঁর পুরনো ‘অগ্নিকন্যা’ মেজাজে। তাঁর তোপের মুখ থেকে রেহাই মেলেনি চিহ্নিত কারও—তিনি সামান্য পঞ্চায়েত বা পুর সদস্য থেকে বিধায়ক, মন্ত্রী পর্যন্ত যত ওজনদার বা প্রিয় দলীয় ব্যক্তিত্ব হোন না কেন! তাঁর তীব্র ভর্ৎসনার নিশানায় চলে এসেছেন সরকারি খুচরো অফিসার থেকে উঁচু দরের আমলারাও। তৃণমূল সুপ্রিমো এবং মুখ্যমন্ত্রীর সত্তাকে এক জায়গায় এনে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, এই পার্টি এবং সরকার টাকা কামানেওয়ালা কাউকেই বরদাস্ত করবে না। তাঁর পরিষ্কার বক্তব্য, পঞ্চায়েত/ পুরসভা/ কর্পোরেশন থেকে সরকার—সবই মানুষের জন্য তৈরি। স্ব স্ব ক্ষেত্রে যাঁরাই ‘অপারগ’ কিংবা ‘জনবিরোধী’ চিহ্নিত হবেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ও প্রশাসন তাঁদের আর কোনোমতেই পুষবে না—ছুড়েই ফেলে দেবে নির্দয় হাতে! হলফ করে বলা যায়, এই হিম্মত সারা ভারতের আর কোনও মুখ্যমন্ত্রীর নেই। এরপর বুঝতে বাকি থাকে কি, কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই রাজ্যবাসীর নয়নের মণি, ধারাবাহিকভাবেই? 
26th  June, 2024
অর্ধেক আকাশ মেঘাচ্ছন্ন

এক চরম দ্বিচারিতা চলছে যুগ যুগ ধরে। একদিকে নারী দেবতাজ্ঞানে পূজিতা হচ্ছে, অন্যদিকে গর্ভধারিণী মায়ের প্রসব যন্ত্রণা, সমাজ-সংসারে মেয়েদের ভূমিকা, নারীশক্তি, নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে গল্প-কবিতা-উপন্যাসে, রাজনৈতিক নেতাদের বক্তৃতায়, সরকারি পরিকল্পনার সুনামিতে ভেসে যায় দেশ-কাল-সমাজ। বিশদ

বেকারত্বের কালো ছায়া

লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রায় প্রতিটি জনসভায় বুক বাজিয়ে তিনি বলতেন, এবার বিজেপি একাই ৩৭০টি আসন জিতে ‘রেকর্ড’ করবে। এটা মোদির ‘গ্যারান্টি’। এর পরিণতি কী হয়েছে তা আজ আর কারও অজানা নয়। বিশদ

06th  July, 2024
সেতু যখন বিচ্ছেদের প্রতীক

এবার ভেঙে পড়ল জোড়া ব্রিজ। মাত্র একদিনে। সপ্তাহ দুই আগে শুরু হয়েছে সেতুভঙ্গের পালা। শুরুর দিকে মুখ থুবড়ে পড়ছিল একটি করে। সেই ছন্দে ভূপতিত হয়েছিল ছয়টি সেতু। ছন্দপতনের দিন কিংবা দ্বিগুণিত ধ্বংসের ছন্দ চিহ্নিত হল ৩ জুলাই।
বিশদ

05th  July, 2024
যন্ত্রস্থ গেরুয়া শব্দকোষ

নরেন্দ্র মোদি, বিজেপি, আরএসএস, অগ্নিবীর ... এরকম ২৪৬টি শব্দ ছেঁটে দেওয়া হল লোকসভায় বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর ভাষণ থেকে। এগুলি নাকি ‘আপত্তিকর’! তাই এগুলির জায়গা হবে না সংসদের পবিত্র রেকর্ডে। বিশদ

04th  July, 2024
তৎপর হোক রাজভবন

অন্যায়ের প্রতিবাদ হওয়া দরকার। প্রতিটি অন্যায়ের প্রতিকারই কাম্য। সমাজের সুস্থতার জন্য এটি জরুরি। কিন্তু যে মানুষ নিজের দিকে আঙুল তুলতে শেখেনি, ‘অন্যায়’ শব্দের সংজ্ঞাটি সে’ই যদি ঠিক করে দিতে চায়, তার চেয়ে বড় বিপদ কিছু নেই। বিশদ

03rd  July, 2024
পুলিসি রাষ্ট্রের পথে?

বাঘে ছুঁলে আঠারো ঘা। পুলিসে ছুঁলে কত? নরেন্দ্র মোদি তৃতীয় ইনিংসের শুরুতেই বুঝিয়ে দিলেন, এখন থেকে সরকারের সমালোচনা বা বিরোধিতা হলে শেষ কথা বলবে পুলিস। দমনমূলক পদক্ষেপের যে ছবি তাঁর জমানায় গত দশ বছরে বারবার দেখা গিয়েছে, এবার সেই অস্ত্রকে আরও ধারালো করা হয়েছে। সবটাই হবে ‘সাজার বদলে ন্যায়ের ধারণা’ প্রতিষ্ঠার নামে।
বিশদ

02nd  July, 2024
সময়োচিত বার্তা

সঙ্গটি মোদিযুগের বয়সি। এনিয়ে দেশজুড়ে চর্চা-সমালোচনা শুধু নয়, নিন্দারও ঝড় বয়ে গিয়েছে বার বার। উত্তাল হয়েছে সংসদ। এমনকী, একাধিক মিত্রদেশও সরাসরি মুখ খুলে বাড়িয়েছে আমাদের অস্বস্তি। বিশদ

01st  July, 2024
দায় নিন প্রধানমন্ত্রী

ক্ষুদ্র স্বার্থে যে কোনও নির্মাণ কাজের সঙ্গে আপস করলে পরিণতি কত ভয়ঙ্কর হতে পারে, সেদিন আরও একবার তার সাক্ষী থাকল দেশ। টানা দাবদাহের পর একদিনের আকাশভাঙা বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ার দাপটে শুক্রবার কাকভোরে ভেঙে পড়ল দিল্লি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১ নম্বর টার্মিনালের ছাদের একাংশ। বিশদ

30th  June, 2024
বিড়ম্বনার প্রশংসা 

স্বাধীনতার পর ভারতের শিক্ষাক্ষেত্রে যতগুলি মারাত্মক দুর্নীতি হয়েছে, তার মধ্যে নিট জালিয়াতিকে সবার শীর্ষেই রাখছেন অনেক শিক্ষাবিদ। নব্বই দশকের কুখ্যাত ‘ব্যাপম’ কেলেঙ্কারির কথা মনে রেখেই এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা। বিশদ

29th  June, 2024
বিভাজনের রাজনীতির পরিণাম

সিঁদুরে মেঘের দিকেই একটা তিরচিহ্ন এঁকে দিয়েছে ন্যাসকম। তাদের সর্বশেষ সমীক্ষা রিপোর্টে প্রকাশ, গত অর্থবর্ষের তুলনায় এবার ধসই নামতে চলেছে আইটি এবং উচ্চ বেতনের নিয়োগ ক্ষেত্রে। শিক্ষিত যুব সমাজের সামনে এর চেয়ে বড় দুঃসংবাদ কিছু হতে পারে না। বিশদ

28th  June, 2024
তবে কি ‘অনাচারের’ মাশুল?

জলমগ্ন গর্ভগৃহে দণ্ডায়মান ‘বালক’ রাম! পাঁচ মাস আগে, গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, রামলালার মাথায় ছাদ দিলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে সূচনা হল এক নতুন যুগের। সূত্রপাত হল ‘রাম রাজত্বের’।
বিশদ

27th  June, 2024
দুর্নীতির অস্ত্রে নিজেরাই বিদ্ধ!

বিনোদন জগতের একটি শব্দবন্ধ সদ্য অনুষ্ঠিত লোকসভা ভোটে ব্যাপক ‘হিট’ করেছে। ‘ট্রেলার’। কোনও সিনেমা বা সিরিয়াল আসার আগে তার ঝলক বিজ্ঞাপনের মোড়কে তুলে ধরাকে ট্রেলার বলে। লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে কমপক্ষে ৩০টি আসন জেতার খোয়াব দেখিয়ে এই ইংরেজি শব্দটি বারবার ব্যবহার করেছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।
বিশদ

25th  June, 2024
গুজবের নেপথ্যে কারা

মাত্র চোদ্দো বছর আগের কথা। ভূমিকম্পের চেয়ে বেশি ঝাঁকুনিতে কেঁপে উঠেছিল গুয়াহাটি। অল্প কয়েকদিনের মধ্যে খুন হয়ে গিয়েছিল এগারোজন মানুষ! আর এই হত্যা সিরিজ বিশ্লেষণে দেখা গেল যে, প্রত্যেককের মৃত্যুর কারণ মাথায় ভারী বস্তুর আঘাত। বিশদ

24th  June, 2024
‘আই ওয়াশ!’

কেন্দ্র অথবা রাজ্য, যে সরকারই হোক তার শীর্ষ মহল থেকে কোনও প্রতিশ্রুতি, কোনও আশ্বাসবাণী শোনা গেলে মনটা আনন্দে ডগমগ হয়ে ওঠার কথা। কিন্তু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত দশ বছরে দু’দফায় দেশ শাসন করে এমন একটা ভাবমূর্তি তৈরি করেছেন যে এখন তিনি বা তাঁর সরকার কোনও প্রতিশ্রুতি দিলে আশার বদলে আশঙ্কা জাগে মনে। বিশদ

23rd  June, 2024
কেন্দ্রের সৌজন্যে ‘অভাগা’!

মানতেই হবে, নরেন্দ্র মোদি একজন ভাগ্যবান মানুষ। লোকসভা ভোটে সাধারণ মানুষ তাঁকে ‘উচিত’ শিক্ষা দিলেও তিনি কোনওক্রমে টিকে গিয়েছেন। নিজের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নয়, শরিকদের কাঁধে ভর দিয়ে কুর্সিতে বসেছেন। বিশদ

22nd  June, 2024
পলকা সরকারের নষ্টামি

সংসদীয় গণতন্ত্রে মানুষের ভোটে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক দল অথবা জোট সরকার তৈরি করে। কিন্তু গঠিত সরকারটি আর সেই দল বা জোটের সম্পত্তি নয়।
বিশদ

21st  June, 2024
একনজরে
বিট্রেনের ভোটে কনজারভেটিভ পার্টির ভরাডুবির মধ্যে হার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসেরও। মাত্র ৪৯ দিন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিন্তু এবার আর এমপি পদ ধরে রাখতে পারলেন ...

গত মার্চেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের হাত ধরে শিবসেনায় যোগ দিয়েছিলেন রবীন্দ্র ওয়াইকার। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে মুম্বই উত্তর-পশ্চিম লোকসভা আসন থেকে কোনওক্রমে জিতেছেন তিনি। তারপরই এল স্বস্তির খবর। ...

রাজ্যের প্রায় ৩০ হাজার স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ‘ধূসর জল ব্যবস্থাপনা’ চালু করবে রাজ্য। সম্প্রতি রাজ্যের প্রতিটি স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সমীক্ষা চালায় রাজ্য পঞ্চায়েত দপ্তর। তার মধ্য থেকেই এই সমস্ত স্কুলগুলিকে বেছে নিয়ে এই প্রকল্পের কাজ চালু করতে উদ্যোগ ...

১০ জুলাই বাগদা বিধানসভায় উপ নির্বাচন। মাত্র ২৫ বছর এক মাস বয়সি মহিলাকে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছে তৃণমূল। রাজ্যের সর্ব কনিষ্ঠ বিধায়ক হিসেবে তাঁকে জেতানোর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জুনোসিস দিবস
১৬১৪ - রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র রাজা মানসিংহের মৃত্যু
১৭৮১ - সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা স্যার টমাস স্ট্যামফোর্ড র‍্যাফলসের জন্ম
১৮৬৬ - বাংলা ভাষায় প্রথম বিশ্বকোষের সংকলক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ নগেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম,
১৮৮৫- জোসেফ মেইস্টারের উপর জলাতঙ্ক রোগের টিকা সফলভাবে পরীক্ষা করলেন লুই পাস্তুর
১৮৯০ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফল ভারতীয় বুদ্ধিজীবী ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯২- ব্রিটেন পার্লামেন্টে প্রথম ভারতীয় হিসাবে নির্বাচিত হলেন দাদাভাই নওরোজি
১৯০১- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৯ - বিশ্বের প্রথম বিমান 'ব্রিটিশ আর-৩৪' আটলান্টিক পাড়ি দেয়। লন্ডন থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে সময় নেয় ১০৮ ঘণ্টা
১৯৩০ - কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কণ্ঠশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণের জন্ম
১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ রেডিওতে গান্ধীজিকে জাতির জনক অভিধা প্রদান করেন
১৯৪৬- আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লু বুশের জন্ম
১৯৪৬- মার্কিন অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোনের জন্ম
১৯৪৭ - সোভিয়েত ইউনিয়ন এ. কে. ৪৭ রাইফেল উৎপাদন শুরু করে
১৯৫২ - লন্ডন শহরে শেষবারের মতো ট্রাম চলাচল
১৯৭৯ - মিশরে নীল নদের তীরে বিনানুল মূলক নামক গুহায় মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় রেমেসিসের মমি আবিষ্কৃত হয়
১৯৮৫- অভিনেতা রণবীর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৬- রাজনীতিবিদ জগজীবন রামের মৃত্যু
১৯৯১ - জার্মান টেনিস তারকা স্টেফি গ্রাফ পর পর তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডন জেতেন
২০০২- রিলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যু
২০০২ - মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক জন ফ্রাঙ্কেনহাইমারের মৃত্যু

06th  July, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৪ টাকা ৮৪.৩৮ টাকা
পাউন্ড ১০৫.২৩ টাকা ১০৮.৭২ টাকা
ইউরো ৮৯.০৪ টাকা ৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া ৫৯/৫৫ শেষরাত্রি ৫/০। পুষ্যা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১/৩৩, সূর্যাস্ত ৬/২১/১৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৮ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১০/৩৮ গতে ১২/৪৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৪ গতে ৫/২৭ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/১ গতে ২/২২ মধ্যে। 
২২ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া শেষরাত্রি ৪/৩৩। পুনর্বসু নক্ষত্র প্রাতঃ ৫/১৩। সূর্যোদয় ৫/১, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ গতে ৯/২৯ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/৩৮ গতে ১২/৪৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/২২ মধ্যে।  
৩০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পুরীতে রথযাত্রায় পদপিষ্টের পরিস্থিতি, জখম বহু

08:29:42 PM

দ্বিতীয় টি-২০ জিম্বাবোয়েকে হারিয়ে ১০০ রানে ম্যাচ জিতল ভারত

07:56:01 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ২ রানে আউট ব্লেসিং, জিম্বাবোয়ে ১২৩/৯ (১৭.৪ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:45:00 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ৪৩ রানে আউট ওয়েসলি, জিম্বাবোয়ে ১১৭/৮ (১৬.৩ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:37:00 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ১ রানে আউট মাজাকাটজা, জিম্বাবোয়ে ৭৬/৭ (১১.১ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:18:31 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ০ রানে আউট ক্লাইভ, জিম্বাবোয়ে ৭৩/৬ (১০.৩ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:12:00 PM