শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মহাপ্রভু তলায় রথের রশি টানতে ভিড় জমান কয়েক হাজার মানুষ। মন্দিরের প্রধান নিত্যানন্দ দাস বাবাজী বলেন, যখন চৈতন্যদেব এখানে আসেন তখন অনন্ত আচার্যের গৃহ ছিল তালপাতায় ছাওয়া কুটির। তারপর খড়ের ঘর হয়। সেখান থেকে কালে কালে উন্নতি হয়েছে মন্দিরের। এখনও পরম্পরা মেনে উৎসব হচ্ছে। এখন পুরাতন বাজার মোড় থেকে রথ বের হয়। পরিক্রমা শেষ হয় ভট্টাচার্য পাড়ায়। সেখানে হরিনাম সংকীর্তন। নিত্য সেবায় নিযুক্ত জনা তিরিশেক সেবাইত দায়িত্ব সামলান। ভট্টাচার্য পাড়ায় মাসির বাড়িতে জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রাকে ন’দিন ধরে ৫৬ ভোগ দেওয়া হয়। শুক্তো, ডাল, মালপোয়া, রাজভোগ, পোলাও, রসগোল্লা থাকে ভোগে। উল্টো রথের দিনও কয়েক হাজার মানুষকে ভোগ খাওয়ানো হয়। আগে ভট্টাচার্য পাড়ার বাসিন্দা শিবনাথ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি ছিল জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার মাসির বাড়ি। সেখানে নিত্য পুজোর পাশাপাশি হাজার হাজার মানুষকে ভোগ খাওয়ানো হতো।