শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক মাস আগে চালু হয়েছে এই পরিষেবা। নাম, ঠিকানা, বয়স, রেশন কার্ড সারেন্ডার, ভর্তুকি নিতে না চাইলে তার জন্য বিশেষ রেশন কার্ড সংগ্রহ, ডিজিটাল রেশন কার্ডের সঙ্গে মোবাইল নম্বর সংযোগের মতো কাজগুলি এখন বাড়িতে বসে ফর্ম পূরণ করে সরকারি ওয়েবসাইটে আপলোড করা যাচ্ছে। মিলছে চটজলদি সুরাহা। গ্রাহকের নাম, বয়স, ঠিকানা পরিবর্তন করতে চাইলে উপভোক্তারা ৫ নম্বর ফর্ম পূরণ করছেন। গত চার মাসের মধ্যে রাজ্যের ৭ লক্ষ ৪৩ হাজার ৮৬৭ জন উপভোক্তা এই ব্যবস্থার সুবিধা নিয়েছেন। কোনও উপভোক্তা যদি সপরিবারে রেশন দোকান পরিবর্তন করতে চান, তাহলে তাঁকে অনলাইনে ৬ নম্বর ফর্ম পূরণ করতে হবে। ইতিমধ্যে ৬৮ হাজার ১২৩ জন উপভোক্তা এই সুবিধা নিয়েছেন। কেউ রেশন কার্ড সারেন্ডার করে অন্যত্র যেতে চাইলে ৭ নম্বর ফর্ম পূরণ করতে হবে। এখনও এভাবে রেশন কার্ড সারেন্ডার করেছেন ৮ হাজার ১৮৮ জন। পাশাপাশি, উপভোক্তা ভর্তুকি নিতে না চাইলে বা ডিজিটাল রেশন কার্ডের সঙ্গে মোবাইল নম্বর সংযোগ ইত্যাদি পরিষেবা নিয়েছেন ১১ লক্ষ ৮৮ হাজার ৯৮০ জন উপভোক্তা। খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ বলেন, ‘আগে এই সব পরিষেবার জন্য খাদ্যদপ্তরে ছুটতে হতো। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় আমরা এই পরিষেবা চালু করেছি। মানুষ উপকৃত হচ্ছেন।’