Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। পয়লা জুন, সাত দফা ভোট শেষের সন্ধ্যায় দেশের প্রায় সব বুথ ফেরত সমীক্ষা রিপোর্ট দাবি করেছে, এবারও বরমাল্য উঠছে বিজেপি তথা এনডিএ-র গলায়। জওহরলাল নেহরুর পর নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদি পরপর তিনবার প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসে হ্যাটট্রিক করতে চলেছেন। এই সমীক্ষা রিপোর্টে জেগে উঠেছে শেয়ার বাজার। কিন্তু প্রায় ৬৫ কোটি ভোটদাতা জনতার ভিড় থেকে নমুনা হিসেবে সামান্য কিছু জনকে বেছে নিয়ে, তাদের মনোভাব বুঝে হার-জিৎ-এর যে অঙ্ক কষা হয় তা যে অনেকসময় মেলে না, অতীতে তার বারবার সাক্ষী থেকেছে জনতা-জনার্দন। সুতরাং যাবতীয় দাবি-পাল্টা দাবি, সংশয়, বিভ্রান্তি কাটাতে কয়েক লক্ষ স্ট্রংরুমের রুদ্ধদ্বার কক্ষে ইভিএম নামক বোকাবাক্সে বন্দি রয়েছে যে ‘গোপন রহস্য’— আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তার যবনিকা পতন হয়ে যাবে। এবারের লড়াই মূলত বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের সঙ্গে মাত্র কয়েকমাস আগে ভূমিষ্ঠ ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের। গত দশ বছরে দুটি লোকসভা ভোটের ফলাফল দেখাচ্ছে, মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ২০১৪-তে এনডিএ ৩৩৬টি (বিজেপি ২৮২) আসন পেয়ে সরকার গড়েছিল। পাঁচ বছর পর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে শাসকপক্ষ আরও বেশি ক্ষমতা নিয়ে সরকারে ফিরেছিল। সেবার একাই বিজেপি পেয়েছিল ৩০৩টি আসন। এনডিএ ৩৫৩টি। উল্টোদিকে ২০১৪তে ইউপিএ ৬০টি (কংগ্রেস ৪৪) পেয়েছিল। ২০১৯-এ ফলাফলে সামান্য উন্নতি ঘটিয়ে ইউপিএ পেয়েছিল ৯১টি আসন। কংগ্রেস ৫২। অতীতকে সামনে রেখে এবারেও খেলা প্রায় ‘একতরফা’ হবে বলে দাবি পদ্মশিবিরের। কিন্তু বিধি অনেক সময় বাম হয় বলে দাবি বিরোধীদের। সরকার গঠনের ‘ম্যাজিক’ সংখ্যা ২৭২। অনায়াসে তা পেরিয়ে যাবে রামধনু জোটের ‘ইন্ডিয়া, জনতা-জনার্দনের ভরসাতেই’ সেই স্বপ্নের সওদাগর বিরোধীরা। ফাইনাল ম্যাচে তাই ‘টি-২০’-র উত্তেজনা, যেখানে ‘রেফারি’র ভূমিকায় থেকে যেন মুচকি হাসবেন ‘অন্তর্যামী’ ভোটাররা। 
ভারতের রাজনৈতিক মঞ্চে নরেন্দ্র মোদির উত্থান চমকপ্রদ সন্দেহ নেই। সেবার (২০১৪র ভোটের আগে) বিরোধী অবস্থানে থেকেও প্রতিস্পর্ধী মোদি এক নতুন দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন, যার পরিণতিতে উঠেছিল ‘মোদি-ঝড়’। পাঁচ বছর পর ২০১৯-এ ‘প্রশাসক’ প্রধানমন্ত্রীর যাবতীয় ব্যর্থতা ঢাকা পড়েছিল ‘অন্ধ’ পাকিস্তান বিরোধিতার নামে অতি জাতীয়তাবাদের প্রচারে। এই ‘মোদি-ম্যাজিক’-এর হাত ধরে শাসকদলের ভোটের ঝুলি ভরেছিল ‘বালাকোট’-এ সাহসী ‘সার্জিকাল স্ট্রাইক’-এর নামে। এবার সেই ঝড় ছিল না। কারণ পদে পদে ব্যর্থতার নজির। তাই দেখা যায়নি মোদি ম্যাজিকও। তবে তার জায়গা নিয়েছিল আগ্রাসী সংখ্যালঘু বিরোধিতা। বিদ্বেষের মোড়কে ‘হিন্দু খতরে মে হ্যায়’-এর প্রচারকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছেন মোদি-শাহরা। অন্যদিকে, বিরোধীরা ‘অস্ত্র’ করেছে মূল্যবৃদ্ধি-বেকারি-অসাম্যের একদিন-প্রতিদিনের বাস্তব অবস্থাকে। দেখার বিষয় হল, ধর্মের ভিত্তিতে সামাজিক বিভাজন, নাকি সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশবাসীর রুটি-রুজির জন্য লড়াইয়ের বার্তা— কে কাকে টেক্কা দেয়। শেষপর্যন্ত বুথ ফেরত সমীক্ষা মিলে গেলে বুঝতে হবে ক্ষুধার রাজ্যে পেটে টান পড়লেও সবার আগে সত্য হিন্দুরাষ্ট্রের ধারণা। 
ফলাফল যাই হোক, ১৮তম লোকসভা গঠনের আগে প্রায় আড়াই মাসের রাজসূয়যজ্ঞে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে পক্ষপাতের গুরুতর অভিযোগ ব্যতিরেকে ভোটপর্ব মিটেছে মোটামুটি শান্তিতে। ব্যতিক্রম পশ্চিমবঙ্গের কোনও কোনও এলাকা। এই রাজ্যে ভোট গ্রহণের শেষ তিন পর্বে সংখ্যায় কম হলেও কোথাও কোথাও অশান্তির সেই চেনা ছবি দেখা গেল। উদ্বেগের বিষয় হল, বুথের লড়াই মিটলেও রক্তপাত, গুলি, মানুষ খুনের লড়াইয়ে ভাটা পড়েনি। এটা যেন রাজ্যের ‘ঐতিহ্য’ হয়ে গিয়েছে! এরই মধ্যে কেউ কেউ আবার এনকাউন্টারের হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন। আশঙ্কা হয়, ফলাফল ঘোষণার পরেও রক্তঝরা হয়তো সহজে থামবে না। তাই এসেছে নির্বাচনোত্তর হাঙ্গামা ঠেকানোর ব্যবস্থার কথা। কিন্তু এই অবস্থা পরিবর্তনের দায়িত্ব নিতে হবে শাসক, বিরোধী সব পক্ষকেই। রাজ্যের মানুষ দেখতে চায়, ভোটে জয়ী প্রার্থী পরাজিতকে মিষ্টি খাইয়ে বুকে টেনে নিচ্ছেন। আর পরাজিত প্রার্থী প্রতিশ্রুতি পালনে সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দিচ্ছেন বিজয়ীকে। অনেকটা আলেকজান্ডার-পুরুর কাহিনির মতো। এমন একটা সকালের স্বপ্ন সফল করার যাত্রা শুরু হোক এবারই। 
04th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

02nd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বিশদ

29th  May, 2024
গুছিয়ে নেওয়ার কিস্‌সা

‘নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি’, জনপ্রিয় একটি বাংলা গানের এই লাইনটি দিয়ে অনায়াসে বিজ্ঞাপন করতে পারত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। সাত দফা লোকসভা ভোটের আর এক দফা বাকি। মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বেশিরভাগ আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। বিশদ

28th  May, 2024
ক্ষমা চেয়ে নিন মোদি

মানুষের ভাবনার বাহন হল ভাষা। ভাষা সচল থাকে কিছু বাক্যের ব্যবহারে। বাক্য গড়ে ওঠে কিছু শব্দের সমন্বয়ে। এখানে ‘সমন্বয়’ শব্দটি লক্ষণীয়। সমন্বয় কথার অর্থ অবিরোধ বা মিলন। অর্থাৎ বাক্যের গঠনে শব্দ নির্বাচন ও চয়ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিশদ

27th  May, 2024
লজ্জায় মুখ ঢাকুন

১৮তম লোকসভা ভোটে তাঁর বিদায় ঘণ্টা বাজবে কি না তা জানার জন্য দেশবাসীকে ৪ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু দশ বছর শাসন ক্ষমতায় থেকে তিনি যে দেশের উচ্চশিক্ষিত থেকে শ্রমিকের কাজের সুযোগ সঙ্কুচিত করেছেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়। বিশদ

26th  May, 2024
বুজরুকি বাবা!

তাঁর কথা শুনে প্রথমে ধারণা হয়েছিল, তিনি যতদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিনের জন্যই ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। ঈশ্বরের ‘দূত’ তিনি। এবার নিজেই সেই ধারণা শুধরে দিয়ে নরেন্দ্র মোদি জানালেন, ২০৪৭-এ ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যপূরণের জন্য ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। বিশদ

25th  May, 2024
ফুটপাতে বসবাসের গ্যারান্টি

সবচেয়ে বেশি গৃহহীন এবং বস্তিবাসী মানুষ ভারতে বসবাস করে। কিন্তু সেই সংখ্যাটি বাস্তবে কত, তা জানার উপায় নেই। কারণ গত তেরো বছরে দেশে সার্বিক জনগণনা হয়নি। তবু ক্ষমতাসীন হওয়ার পরপরই ‘সবার জন্য গৃহ প্রকল্প’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ গ্রহণ করে মোদি সরকার। বিশদ

24th  May, 2024
দেশনেতা না দালাল?

বেশিরভাগ মানুষের আয় রোজগার সবসময় সমান থাকে না। এরপর থাকে বাড়ি, গাড়ি, গয়না প্রভৃতি ক্রয় এবং সন্তানের উচ্চশিক্ষা, ভ্রমণ প্রভৃতির মতো কিছু বড় বাজেটের খরচাপাতি। সর্বোপরি অবসর জীবনে নিয়মিত আয় শূন্য হলেও খরচের প্রয়োজন ও অভ্যাস বহাল থাকে, বরং চিকিৎসার খরচ বেড়ে যায়। বিশদ

23rd  May, 2024
প্রশ্নের মুখে নিরপেক্ষতা

‘আপনার ব্যবহারই আপনার পরিচয়’—এমন আপ্তবাক্য লেখা থাকে গ্রাম মফস্সলের দোকানপাটে, বাসের পিছনে এবং আরও নানা জায়গায়। অর্থাৎ বংশ কৌলীন্য, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা কিংবা পদমর্যাদারও উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তিমানুষের ব্যবহারকে। বিশদ

22nd  May, 2024
কেমন আছে ‘মোদি পরিবার’?

‘হাম দো, হামারা দো’ (আমরা দু’জন, আমাদের দু’জন)। কয়েক দশক আগে পরিবার পরিকল্পনায় এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান গোটা দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। আসলে ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার’ তৈরির ভাবনা থেকেই এই স্লোগানের জন্ম। বিশদ

21st  May, 2024
কমিশনের সাহসী পদক্ষেপ

আজ, সোমবার সাধারণ নির্বাচনের পঞ্চম দফা। আট রাজ্যের মোট ৪৯টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে আসন সংখ্যা ৭। বিশদ

20th  May, 2024
একনজরে
মেদিনীপুরে নিজের হাতে কার্যত ‘পদ্মবাগান’ তৈরি করেছিলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর সেই সাজানো বাগান তৃণমূল তছনছ করে দিয়েছে। ...

প্রথমবার মাঠে নেমেই সেঞ্চুরি। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা রানাওয়াতের অভাবনীয় জয়কে এভাবেই ব্যাখ্যা করছে রাজনৈতিক মহল। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের বিক্রমাদিত্য সিংকে ...

লোকসভা ভোটে ভরাডুবির পরই বঙ্গ বিজেপিতে আদি-নব্য লড়াই ফের বেআব্রু হয়ে পড়ল। পুরনো বিজেপি নেতারা মঙ্গলবার থেকেই সুকান্ত মজুমদার সহ একাধিক বঙ্গ নেতাদের অপসারণ চেয়ে সরব হতে শুরু করেছেন। ...

রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে না জিতলেও করিম চৌধুরী ও কানাইয়ালাল আগরওয়ালের মুখ বাঁচালেন কৃষ্ণ। রায়গঞ্জে বিজেপি জিতলেও ইসলামপুর বিধানসভায় লিড ধরে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৪৬৯ খ্রীষ্টপূর্ব: গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্ম
১৬৬১:  আইজ্যাক নিউটন কেমব্রিজের টিনিটি কলেজে ভর্তি হন
১৭৮৩: ফ্রান্সে জনসমক্ষে প্রথম বাষ্পচালিত বেলুন উড়িয়ে দেখান মন্টগলফারায় ভাইয়েরা
১৮৬৫: ভারতে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথিকৃৎ সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭০: তুরস্কের কনস্টান্টিনোপল শহরের অধিকাংশই আগুনে পুড়ে যায়
১৮৮৯: ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রথম প্রচারক রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু
১৯১৫: ডেনমার্কে নারীদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৪০: প্রথম রাবারের টায়ার প্রদর্শিত হয়
১৯৫২: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক মুকেশ ভাটের জন্ম
১৯৬১: ভারতের টেনিস তারকা রমেশ কৃষ্ণানের জন্ম
১৯৭২: স্টকহোম বৈঠকে প্রতিবছর এই দিনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়
১৯৭২: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জন্ম
১৯৭৫: কমন মার্কেট থাকা না থাকা নিয়ে ব্রিটেনের ইতিহাসে সর্বপ্রথম গণভোট। অধিকাংশ ভোট কমন মার্কেট থাকার পক্ষে পড়ে
১৯৭৬: বলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী রম্ভার জন্ম
১৯৮৩: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ৬’শ হিন্দু নিহত
১৯৮৪: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ছয় শত হিন্দু নিহত
১৯৯৬: সারা ভারতে আধুনিক রীতিতে সাক্ষরতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সত্যেন্দ্রনাথ মৈত্রের মৃত্যু
২০০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৬ টাকা ১০৮.৬৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৪৯ টাকা ৯২.৬৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৭/৩৩ রাত্রি ৭/৫৬। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৪০/৫৩ রাত্রি ৯/১৬। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১২, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ১/৪৮ গতে ৫/২১ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৫ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী রাত্রি ৭/১৫। কৃত্তিকা নক্ষত্র রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৭ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল ভারত

10:56:13 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ২ রানে আউট সূর্যকুমার, ভারত ৯১/২ (১১.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:50:20 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: হাফসেঞ্চুরি রোহিতের, ভারত ৭৪/১ (৯.৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:37:30 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ভারত ৩৩/১ (৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:10:05 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ১ রানে আউট কোহলি, ভারত ২২/১ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:03:16 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: জয়ের জন্য ভারতকে ৯৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:33:39 PM