Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

গুছিয়ে নেওয়ার কিস্‌সা

‘নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি’, জনপ্রিয় একটি বাংলা গানের এই লাইনটি দিয়ে অনায়াসে বিজ্ঞাপন করতে পারত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। সাত দফা লোকসভা ভোটের আর এক দফা বাকি। মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বেশিরভাগ আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। রাজ্যওয়াড়ি বিচার বিশ্লেষণ করে ভোট বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, এই নির্বাচনে মোদির টানা তিনবারের জন্য গদিতে বসার স্বপ্ন অধরা থেকে যাবে। শেষ পর্যন্ত তেমনটা হোক বা না হোক তাহলেও ইতিহাসে কিন্তু লেখা থাকবে মোদি জমানার দশ বছরে শাসক বিজেপি দলের অবিশ্বাস্য ধনসম্পদ বৃদ্ধির কাহিনি। দেশ যখন ধনী-দরিদ্রের অসাম্যে ধুঁকছে, তখন এক ‘ফকির’-এর দলের ধনসম্পদ রেকর্ড করেছে। দলের বার্ষিক রিপোর্ট তো বটেই, সেন্টার ফর মিডিয়া স্টাডিজ (সিএমএস)-এর রিপোর্টেও উঠে এসেছে, দেশের ধসে পড়া অর্থনীতিতে গরিব মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের আয় তলানিতে ঠেকলেও চোখ ধাঁধানো সম্পদ বৃদ্ধির কারণে এক নম্বর রাজনৈতিক দল হিসেবে উঠে এসেছে বিজেপি। পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, ক্ষমতায় থাকার সুবাদে সরকারি অর্থ বিভিন্ন প্রকল্পের হাত ঘুরে জমা পড়েছে দলের কোষাগারে। পাশাপাশি ঘনিষ্ঠ শিল্প সংস্থাকে সরকারি প্রকল্পের বরাত ও সুযোগসুবিধা পাইয়ে দেওয়া, ঋণ মকুব ও ভর্তুকির সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে বিপুল অর্থ কামিয়েছে শাসকদল। অভিযোগ এমনই। সম্প্রতি প্রকাশিত নির্বাচনী বন্ডের কিস্‌সা এই মতকেই আরও পুষ্ট করেছে। 
এবছর নির্বাচনী খরচের সীমা বেঁধে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাতে প্রতি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য সর্বাধিক এক কোটি টাকা খরচের অনুমতি দেওয়া হয়েছে একজন প্রার্থীকে। শাসকদলের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৫-১৬ থেকে ২০২২-২৩ সালের নির্বাচন পর্যন্ত দলের মোট খরচ হয়েছে ৫ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। যদিও সিএমএস-এর দাবি, শুধু ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনেই মোদির দল খরচ করেছে ২৭ হাজার কোটি টাকা। বিজেপির এক সর্বভারতীয় নেতা জানিয়েছেন, দেশের ২৯০টি জেলায় ইতিমধ্যে দলের জেলা অফিস তৈরি হয়েছে, আরও ৯০০টি জেলা অফিস (এক জেলায় একাধিক জেলা অফিস) তৈরির প্রস্তুতি চলছে। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর জমি বাড়ি। এইসব সম্পত্তি শুধু রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই ২০২৩ সালে বিজেপিকে খরচ করতে হয়েছে ৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এবার আয়ের হিসেবের দিকে একটু নজর ফেরানো যাক। মোদি  জমানার শুরুতে ২০১৪-১৫-তে দলের আয় ছিল ৯৭০ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯-এ তা বেড়ে হয় ২ হাজার ৪১০ কোটি টাকা। তার ঠিক পরের বছরই আয় আরও বেড়ে হয় ৩ হাজার ৬২৩ কোটি টাকা। আগে দিল্লির অশোকা রোডে ছিল বিজেপির সদর দপ্তর। ২০২১ সালে সদর দপ্তরের ঠিকানা বদলে যায়। বর্তমানে দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে, এক লক্ষ ৭০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে প্রাসাদোপম দলীয় কার্যালয় তৈরি হয়েছে। দিল্লি ছাড়া বিভিন্ন রাজ্যেও এই দলের রাজ্য দপ্তর তৈরি হয়েছে। যেমন অসমে এক লক্ষ বর্গফুট এলাকাজুড়ে সদর দপ্তর তৈরি হয়েছে। মধ্যপ্রদেশের ভোপালে ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে সদর দপ্তর। হাস্যকর হল, তামিলনাড়ুতে বিজেপির একটিও জেতা লোকসভা আসন না থাকলেও পাঁচতলা রাজ্যদপ্তর তৈরি হয়েছে। আবার বেঙ্গালুরু ও চেন্নাইয়ের মাঝে কৃষ্ণগিরি জেলায় গত বছর উদ্বোধন হয়েছে নতুন রাজ্যভবন। ভবন তৈরি হয়েছে ওড়িশাতেও। অফিস-বাড়ির নামে রাজ্যে রাজ্যে এই বিপুল সম্পদ তৈরির সব হিসাব অবশ্য এখনও জানা যায়নি। তবে মানুষ ভুলে যায়নি নোটবন্দির সেই দুর্ভোগের দিনগুলিতে শাসকদলের অনেকের জমি-বাড়ি সম্পদ কিনে রাতারাতি ফুলেফেঁপে ওঠার ঘটনা। 
মাত্র দশ বছরে এই বিপুল ধন সম্পদ করায়ত্ত করেছে যে শাসকদল, তাদের আমলে দেশের মানুষ কেমন আছেন? মোদির ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’-এর প্রকৃত হাল কী? ‘ফকির’ থেকে ‘ঈশ্বরের দূত’ হয়ে ওঠা, গরিবের মনের ব্যথা বুঝতে পারা প্রধানমন্ত্রী কাদের স্বার্থ দেখেছেন? প্যারিস স্কুল অব ইকনমিক্স ‘ওয়ার্ল্ড ইন ইকুয়ালিটি ল্যাব’-এ গবেষণারত একদল প্রথম সারির অর্থনীতিবিদের মতে, মোদি জমানায় আর্থিক অসাম্য ভারতে ব্রিটিশ জমানাকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে। তাঁদের মতে, ভারতে এখন আধুনিক বুর্জোয়া শ্রেণি’র নেতৃত্বে ধনকুবেরদের রাজত্ব চলছে। তাঁদের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ভারতের মোট সম্পদের ৪০ শতাংশ রয়েছে এক শতাংশ ব্যক্তির হাতে। দেশের মোট আয়ে তাদের ভাগ ২২ শতাংশের বেশি। আয়ের বিচারে পিছনের দিকে থাকা অর্ধেক মানুষের আয় মোট আয়ের ১৯ শতাংশ। বিত্তের বিচারে দেশের এক শতাংশ মানুষের আয় বছরে ৫৩ লক্ষ টাকা। আর সবচেয়ে ধনী ১০ হাজার ব্যক্তির গড় আয় বছরে ৪৮ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি ওই নীচের দিকে থাকা ৫০ শতাংশের গড় আয় বছরে মাত্র ৭১ হাজার টাকা। শুধু প্যারিসের এই সংস্থাই নয়, অক্সফ্যাম সহ আরও কয়েকটি সংস্থার মূল্যায়নও প্রায় একই। মোদিবাহিনীর অবশ্য এসব নিয়ে কিছু আসে যায় না! কারণ, তারা ওই বাংলা গানের লাইনের মতো নিজেরটা নিজেদের মতো গুছিয়ে নিয়েছে। 
28th  May, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

02nd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বিশদ

29th  May, 2024
ক্ষমা চেয়ে নিন মোদি

মানুষের ভাবনার বাহন হল ভাষা। ভাষা সচল থাকে কিছু বাক্যের ব্যবহারে। বাক্য গড়ে ওঠে কিছু শব্দের সমন্বয়ে। এখানে ‘সমন্বয়’ শব্দটি লক্ষণীয়। সমন্বয় কথার অর্থ অবিরোধ বা মিলন। অর্থাৎ বাক্যের গঠনে শব্দ নির্বাচন ও চয়ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিশদ

27th  May, 2024
লজ্জায় মুখ ঢাকুন

১৮তম লোকসভা ভোটে তাঁর বিদায় ঘণ্টা বাজবে কি না তা জানার জন্য দেশবাসীকে ৪ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু দশ বছর শাসন ক্ষমতায় থেকে তিনি যে দেশের উচ্চশিক্ষিত থেকে শ্রমিকের কাজের সুযোগ সঙ্কুচিত করেছেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়। বিশদ

26th  May, 2024
বুজরুকি বাবা!

তাঁর কথা শুনে প্রথমে ধারণা হয়েছিল, তিনি যতদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিনের জন্যই ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। ঈশ্বরের ‘দূত’ তিনি। এবার নিজেই সেই ধারণা শুধরে দিয়ে নরেন্দ্র মোদি জানালেন, ২০৪৭-এ ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যপূরণের জন্য ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। বিশদ

25th  May, 2024
ফুটপাতে বসবাসের গ্যারান্টি

সবচেয়ে বেশি গৃহহীন এবং বস্তিবাসী মানুষ ভারতে বসবাস করে। কিন্তু সেই সংখ্যাটি বাস্তবে কত, তা জানার উপায় নেই। কারণ গত তেরো বছরে দেশে সার্বিক জনগণনা হয়নি। তবু ক্ষমতাসীন হওয়ার পরপরই ‘সবার জন্য গৃহ প্রকল্প’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ গ্রহণ করে মোদি সরকার। বিশদ

24th  May, 2024
দেশনেতা না দালাল?

বেশিরভাগ মানুষের আয় রোজগার সবসময় সমান থাকে না। এরপর থাকে বাড়ি, গাড়ি, গয়না প্রভৃতি ক্রয় এবং সন্তানের উচ্চশিক্ষা, ভ্রমণ প্রভৃতির মতো কিছু বড় বাজেটের খরচাপাতি। সর্বোপরি অবসর জীবনে নিয়মিত আয় শূন্য হলেও খরচের প্রয়োজন ও অভ্যাস বহাল থাকে, বরং চিকিৎসার খরচ বেড়ে যায়। বিশদ

23rd  May, 2024
প্রশ্নের মুখে নিরপেক্ষতা

‘আপনার ব্যবহারই আপনার পরিচয়’—এমন আপ্তবাক্য লেখা থাকে গ্রাম মফস্সলের দোকানপাটে, বাসের পিছনে এবং আরও নানা জায়গায়। অর্থাৎ বংশ কৌলীন্য, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা কিংবা পদমর্যাদারও উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তিমানুষের ব্যবহারকে। বিশদ

22nd  May, 2024
কেমন আছে ‘মোদি পরিবার’?

‘হাম দো, হামারা দো’ (আমরা দু’জন, আমাদের দু’জন)। কয়েক দশক আগে পরিবার পরিকল্পনায় এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান গোটা দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। আসলে ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার’ তৈরির ভাবনা থেকেই এই স্লোগানের জন্ম। বিশদ

21st  May, 2024
কমিশনের সাহসী পদক্ষেপ

আজ, সোমবার সাধারণ নির্বাচনের পঞ্চম দফা। আট রাজ্যের মোট ৪৯টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে আসন সংখ্যা ৭। বিশদ

20th  May, 2024
একনজরে
সল্টলেক সেক্টর ফাইভে রাজ্য বিজেপির কার্যালয়। সেখানে প্রবেশের মুখেই নরেন্দ্র মোদির ছবি। পাশে লেখা, ‘মোদির গ্যারান্টি মানে, গ্যারান্টি পূরণ হওয়ার গ্যারান্টি’। মঙ্গলবার সকাল থেকেই সেই কার্যালয়ের সামনে গাড়ি দাঁড়ানোর জায়গা নেই। ...

মেদিনীপুরে নিজের হাতে কার্যত ‘পদ্মবাগান’ তৈরি করেছিলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর সেই সাজানো বাগান তৃণমূল তছনছ করে দিয়েছে। ...

প্রথমবার মাঠে নেমেই সেঞ্চুরি। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা রানাওয়াতের অভাবনীয় জয়কে এভাবেই ব্যাখ্যা করছে রাজনৈতিক মহল। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের বিক্রমাদিত্য সিংকে ...

ফরাসি ওপেন থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন শীর্ষ বাছাই নোভাক জকোভিচ। ডান হাঁটুতে চোটের এমআরআই স্ক্যান হওয়ার পর রিপোর্ট দেখে নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিলেন সার্বিয়ান মহারথী। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৪৬৯ খ্রীষ্টপূর্ব: গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্ম
১৬৬১:  আইজ্যাক নিউটন কেমব্রিজের টিনিটি কলেজে ভর্তি হন
১৭৮৩: ফ্রান্সে জনসমক্ষে প্রথম বাষ্পচালিত বেলুন উড়িয়ে দেখান মন্টগলফারায় ভাইয়েরা
১৮৬৫: ভারতে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথিকৃৎ সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭০: তুরস্কের কনস্টান্টিনোপল শহরের অধিকাংশই আগুনে পুড়ে যায়
১৮৮৯: ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রথম প্রচারক রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু
১৯১৫: ডেনমার্কে নারীদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৪০: প্রথম রাবারের টায়ার প্রদর্শিত হয়
১৯৫২: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক মুকেশ ভাটের জন্ম
১৯৬১: ভারতের টেনিস তারকা রমেশ কৃষ্ণানের জন্ম
১৯৭২: স্টকহোম বৈঠকে প্রতিবছর এই দিনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়
১৯৭২: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জন্ম
১৯৭৫: কমন মার্কেট থাকা না থাকা নিয়ে ব্রিটেনের ইতিহাসে সর্বপ্রথম গণভোট। অধিকাংশ ভোট কমন মার্কেট থাকার পক্ষে পড়ে
১৯৭৬: বলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী রম্ভার জন্ম
১৯৮৩: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ৬’শ হিন্দু নিহত
১৯৮৪: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ছয় শত হিন্দু নিহত
১৯৯৬: সারা ভারতে আধুনিক রীতিতে সাক্ষরতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সত্যেন্দ্রনাথ মৈত্রের মৃত্যু
২০০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৬ টাকা ১০৮.৬৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৪৯ টাকা ৯২.৬৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৭/৩৩ রাত্রি ৭/৫৬। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৪০/৫৩ রাত্রি ৯/১৬। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১২, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ১/৪৮ গতে ৫/২১ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৫ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী রাত্রি ৭/১৫। কৃত্তিকা নক্ষত্র রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৭ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল ভারত

10:56:13 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ২ রানে আউট সূর্যকুমার, ভারত ৯১/২ (১১.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:50:20 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: হাফসেঞ্চুরি রোহিতের, ভারত ৭৪/১ (৯.৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:37:30 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ভারত ৩৩/১ (৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:10:05 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ১ রানে আউট কোহলি, ভারত ২২/১ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:03:16 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: জয়ের জন্য ভারতকে ৯৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:33:39 PM