Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

লজ্জায় মুখ ঢাকুন

১৮তম লোকসভা ভোটে তাঁর বিদায় ঘণ্টা বাজবে কি না তা জানার জন্য দেশবাসীকে ৪ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু দশ বছর শাসন ক্ষমতায় থেকে তিনি যে দেশের উচ্চশিক্ষিত থেকে শ্রমিকের কাজের সুযোগ সঙ্কুচিত করেছেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়। মুশকিল হল, ভোটের প্রচারে মাঠে ময়দানের ভাষণে নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর ধামাধরা সম্প্রদায় কর্মসংস্থান নিয়ে যে বাগাড়ম্বর করেন, তার সঙ্গে সরকারের দেওয়া তথ্যেই আশমান জমিন ফারাক। এজন্য লজ্জায় মাথা নত করে দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত ছিল। উল্টে দেখা যাচ্ছে, ব্যর্থতাকে অসত্যের মোড়কে চালানোর চেষ্টা করছে মোদিবাহিনী। শেষ পর্যন্ত তৃতীয়বারের জন্য যদি তাঁরা ক্ষমতায় ফেরেন, তবে সেটা হবে দেশের পক্ষে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। বিশেষত কর্মক্ষম মানুষের কাছে তা হবে আরও হতাশার। মোদি যখন ক্ষমতায় আসেন, সেই ২০১৪ সালে বেকারত্ব দূর করতে বছরে দু’কোটি বেকারের চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি রাখলে তাঁর দু’দফার শাসনকালের দশ বছরে ১০ কোটি বেকার মানুষের কাজ পাওয়ার কথা। কিন্তু প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা তো দূরের কথা, পরবর্তীকালে এ নিয়ে টুঁ শব্দটি করতে দেখা যায়নি প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের। বরং ২ কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতিকে ঠান্ডা ঘরে পাঠিয়ে দিয়ে ২০২২-এর জুন মাস থেকে দেড় বছরের মধ্যে ১০ লক্ষ ছেলেমেয়েকে সরকারি চাকরি দেওয়ার ঘোষণা করেন তিনি। ১০ কোটির পরিবর্তে ১০ লক্ষ (এক শতাংশ) চাকরির সেই ঘোষণা রাখতে ‘রোজগার মেলা’ করে সত্যকে আড়াল করার চেষ্টাও হল! কিন্তু তাতে যে নজিরবিহীন বেকারত্বের কঙ্কাল ঢাকা পড়েনি তা সরকারের দেওয়া তথ্যই জানান দিচ্ছে।
ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তিক্ষেত্রে দেশের যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে গোটা বিশ্ব কুর্নিশ করে, তার নাম ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, সংক্ষেপে আইআইটি। এক বঙ্গ সন্তানের মস্তিষ্কপ্রসূত উচ্চশিক্ষার এই গর্বের প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু ১৯৫০ সালে। দেশের প্রথম আইআইটি’র ক্যাম্পাস তৈরি হয় বাংলার খড়্গপুরে। পরবর্তী সাত দশকে এই প্রতিষ্ঠানের উত্থান, জনপ্রিয়তা ও উৎকর্ষ দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে ২৩টি আইআইটিতে দেশের অন্যতম সেরা মেধাবী পড়ুয়ারা পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন। এর অন্যতম কারণ, আইআইটি পাশ করা কোনও পড়ুয়াকে চাকরির জন্য কার্যত দরজায় দরজায় কড়া নাড়তে হয় না। বরং ছাত্র জীবনের শেষ লগ্নে তাঁদের মেধা কিনতে ক্যাম্পাসের দরজায় হাজির হন তাবৎ নিয়োগকারী সংস্থার কর্তারা। প্রায় প্রতি বছরই দেখা যায়, আইআইটি’র কোনও পড়ুয়া প্রথম চাকরিতে যোগ দিয়েছেন রেকর্ড পরিমাণ বেতনের নজির গড়ে। মোদির রাজত্বে সেই স্বপ্নের প্রতিষ্ঠানেও বেকারত্বের হাহাকার শোনা যাচ্ছে! ছবিটা প্রকাশ্যে এসেছে আইআইটি’র-ই এক প্রাক্তনীর তৎপরতায়। তথ্য জানার অধিকার আইনে তাঁর প্রশ্নের জবাবে সরকার যা জানিয়েছে তাতে লজ্জায় মুখ ঢাকার জায়গা নেই। দেখা যাচ্ছে ২০২২ সালে দেশের ২৩টি আইআইটি’র ১৭ হাজার ৯০০ পড়ুয়া চাকরির জন্য নাম নথিভুক্ত করান। এঁদের মধ্যে চাকরি পান ১৪ হাজার ৪৯০ জন। বাকি ১৯ শতাংশ চাকরি পাননি। ২০২৩ সালে চাকরি পেতে নাম লেখান ২০ হাজার পড়ুয়া। কাজ পান ১৫ হাজার ৮৩০ জন। চাকরি না পাওয়ার হার সামান্য বেড়ে দাঁড়ায় ২১ শতাংশ। এই ২০২৪-এর ক্যাম্পাসিংয়ে ২১ হাজার ৫০০ জন পড়ুয়া আবেদন করেন। কাজ পান ১৩ হাজার ৪১০ জন। তার  মানে কাজ পাননি ৩৮ শতাংশ (৮ হাজার ৯০ জন)। এর অর্থ হল, এক্ষেত্রে দু’বছরে চাকরি না পাওয়া পড়ুয়ার সংখ্যা দু’গুণ বেড়েছে।
আইআইটি’র মতো মোদির নিজের সরকারি মন্ত্রকগুলিতেও নিয়োগের হাল তথৈবচ। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রে ইউপিএ আমলের শেষ দিকে অর্থাৎ  ২০১৩ ও ২০১৪ সালে মোট স্থায়ী কর্মী ছিলেন যথাক্রমে ১৭.৩ লক্ষ ও ১৬.৯ লক্ষ। মোদি জমানায় ২০১৯ ও ২০২০ সালে তা কমে হয়েছে ১৪.৭ লক্ষ ও ১৩.৭ লক্ষ। অর্থাৎ, প্রায় ৩ লক্ষ কর্মী কমেছে রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রে। সব মিলিয়ে সরকারি নিয়োগের হারও আগের জমানার ৪২.৮ শতাংশ থেকে কমে এই জমানায় হয়েছে ৩৭.৪ শতাংশ। এর উল্টোদিকে মোদি জমানায় চুক্তি শ্রমিক বেড়েছে হু হু করে। ইউপিএ আমলের শেষ দু’বছরে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থায় চুক্তি শ্রমিকের হার ছিল যথাক্রমে ১৬.৮ শতাংশ এবং ১৮.৩ শতাংশ। ২০২০ ও ২১ সালে তা বেড়ে হয়েছে যথাক্রমে ৩৪ ও ৩৫ শতাংশ।  মোদির গ্যারান্টির ফানুস চুপসে দিয়ে তথ্য এও জানাচ্ছে, ইউপিএ আমলে দেশের শিক্ষিত বেকারের হার ছিল ২৯ শতাংশ। মোদি জমানায় সেটা বেড়ে হয়েছে ৪৫.৪ শতাংশ যা লজ্জাজনক। দেখা যাচ্ছে, এই আমলে কাজের সুযোগ যেমন কমেছে, তেমনই শ্রমিকের মজুরিও কমেছে। আরও লজ্জার বিষয় হল, এসবের পরও  ভোটে ‘সাফল্যে’র জোরদার প্রচার চালাচ্ছে পদ্মশিবির! কিন্তু স্বঘোষিত ‘দূত’-এর এই কাজে ঈশ্বর কি সন্তুষ্ট হতে পারেন?
26th  May, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

02nd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বিশদ

29th  May, 2024
গুছিয়ে নেওয়ার কিস্‌সা

‘নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি’, জনপ্রিয় একটি বাংলা গানের এই লাইনটি দিয়ে অনায়াসে বিজ্ঞাপন করতে পারত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। সাত দফা লোকসভা ভোটের আর এক দফা বাকি। মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বেশিরভাগ আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। বিশদ

28th  May, 2024
ক্ষমা চেয়ে নিন মোদি

মানুষের ভাবনার বাহন হল ভাষা। ভাষা সচল থাকে কিছু বাক্যের ব্যবহারে। বাক্য গড়ে ওঠে কিছু শব্দের সমন্বয়ে। এখানে ‘সমন্বয়’ শব্দটি লক্ষণীয়। সমন্বয় কথার অর্থ অবিরোধ বা মিলন। অর্থাৎ বাক্যের গঠনে শব্দ নির্বাচন ও চয়ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিশদ

27th  May, 2024
বুজরুকি বাবা!

তাঁর কথা শুনে প্রথমে ধারণা হয়েছিল, তিনি যতদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিনের জন্যই ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। ঈশ্বরের ‘দূত’ তিনি। এবার নিজেই সেই ধারণা শুধরে দিয়ে নরেন্দ্র মোদি জানালেন, ২০৪৭-এ ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যপূরণের জন্য ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। বিশদ

25th  May, 2024
ফুটপাতে বসবাসের গ্যারান্টি

সবচেয়ে বেশি গৃহহীন এবং বস্তিবাসী মানুষ ভারতে বসবাস করে। কিন্তু সেই সংখ্যাটি বাস্তবে কত, তা জানার উপায় নেই। কারণ গত তেরো বছরে দেশে সার্বিক জনগণনা হয়নি। তবু ক্ষমতাসীন হওয়ার পরপরই ‘সবার জন্য গৃহ প্রকল্প’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ গ্রহণ করে মোদি সরকার। বিশদ

24th  May, 2024
দেশনেতা না দালাল?

বেশিরভাগ মানুষের আয় রোজগার সবসময় সমান থাকে না। এরপর থাকে বাড়ি, গাড়ি, গয়না প্রভৃতি ক্রয় এবং সন্তানের উচ্চশিক্ষা, ভ্রমণ প্রভৃতির মতো কিছু বড় বাজেটের খরচাপাতি। সর্বোপরি অবসর জীবনে নিয়মিত আয় শূন্য হলেও খরচের প্রয়োজন ও অভ্যাস বহাল থাকে, বরং চিকিৎসার খরচ বেড়ে যায়। বিশদ

23rd  May, 2024
প্রশ্নের মুখে নিরপেক্ষতা

‘আপনার ব্যবহারই আপনার পরিচয়’—এমন আপ্তবাক্য লেখা থাকে গ্রাম মফস্সলের দোকানপাটে, বাসের পিছনে এবং আরও নানা জায়গায়। অর্থাৎ বংশ কৌলীন্য, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা কিংবা পদমর্যাদারও উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তিমানুষের ব্যবহারকে। বিশদ

22nd  May, 2024
কেমন আছে ‘মোদি পরিবার’?

‘হাম দো, হামারা দো’ (আমরা দু’জন, আমাদের দু’জন)। কয়েক দশক আগে পরিবার পরিকল্পনায় এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান গোটা দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। আসলে ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার’ তৈরির ভাবনা থেকেই এই স্লোগানের জন্ম। বিশদ

21st  May, 2024
কমিশনের সাহসী পদক্ষেপ

আজ, সোমবার সাধারণ নির্বাচনের পঞ্চম দফা। আট রাজ্যের মোট ৪৯টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে আসন সংখ্যা ৭। বিশদ

20th  May, 2024
একনজরে
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে না জিতলেও করিম চৌধুরী ও কানাইয়ালাল আগরওয়ালের মুখ বাঁচালেন কৃষ্ণ। রায়গঞ্জে বিজেপি জিতলেও ইসলামপুর বিধানসভায় লিড ধরে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। ...

মেদিনীপুরে নিজের হাতে কার্যত ‘পদ্মবাগান’ তৈরি করেছিলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর সেই সাজানো বাগান তৃণমূল তছনছ করে দিয়েছে। ...

লোকসভা ভোটে ভরাডুবির পরই বঙ্গ বিজেপিতে আদি-নব্য লড়াই ফের বেআব্রু হয়ে পড়ল। পুরনো বিজেপি নেতারা মঙ্গলবার থেকেই সুকান্ত মজুমদার সহ একাধিক বঙ্গ নেতাদের অপসারণ চেয়ে সরব হতে শুরু করেছেন। ...

সল্টলেক সেক্টর ফাইভে রাজ্য বিজেপির কার্যালয়। সেখানে প্রবেশের মুখেই নরেন্দ্র মোদির ছবি। পাশে লেখা, ‘মোদির গ্যারান্টি মানে, গ্যারান্টি পূরণ হওয়ার গ্যারান্টি’। মঙ্গলবার সকাল থেকেই সেই কার্যালয়ের সামনে গাড়ি দাঁড়ানোর জায়গা নেই। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৪৬৯ খ্রীষ্টপূর্ব: গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্ম
১৬৬১:  আইজ্যাক নিউটন কেমব্রিজের টিনিটি কলেজে ভর্তি হন
১৭৮৩: ফ্রান্সে জনসমক্ষে প্রথম বাষ্পচালিত বেলুন উড়িয়ে দেখান মন্টগলফারায় ভাইয়েরা
১৮৬৫: ভারতে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথিকৃৎ সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭০: তুরস্কের কনস্টান্টিনোপল শহরের অধিকাংশই আগুনে পুড়ে যায়
১৮৮৯: ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রথম প্রচারক রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু
১৯১৫: ডেনমার্কে নারীদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৪০: প্রথম রাবারের টায়ার প্রদর্শিত হয়
১৯৫২: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক মুকেশ ভাটের জন্ম
১৯৬১: ভারতের টেনিস তারকা রমেশ কৃষ্ণানের জন্ম
১৯৭২: স্টকহোম বৈঠকে প্রতিবছর এই দিনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়
১৯৭২: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জন্ম
১৯৭৫: কমন মার্কেট থাকা না থাকা নিয়ে ব্রিটেনের ইতিহাসে সর্বপ্রথম গণভোট। অধিকাংশ ভোট কমন মার্কেট থাকার পক্ষে পড়ে
১৯৭৬: বলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী রম্ভার জন্ম
১৯৮৩: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ৬’শ হিন্দু নিহত
১৯৮৪: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ছয় শত হিন্দু নিহত
১৯৯৬: সারা ভারতে আধুনিক রীতিতে সাক্ষরতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সত্যেন্দ্রনাথ মৈত্রের মৃত্যু
২০০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৬ টাকা ১০৮.৬৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৪৯ টাকা ৯২.৬৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৭/৩৩ রাত্রি ৭/৫৬। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৪০/৫৩ রাত্রি ৯/১৬। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১২, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ১/৪৮ গতে ৫/২১ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৫ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী রাত্রি ৭/১৫। কৃত্তিকা নক্ষত্র রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৭ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল ভারত

10:56:13 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ২ রানে আউট সূর্যকুমার, ভারত ৯১/২ (১১.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:50:20 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: হাফসেঞ্চুরি রোহিতের, ভারত ৭৪/১ (৯.৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:37:30 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ভারত ৩৩/১ (৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:10:05 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ১ রানে আউট কোহলি, ভারত ২২/১ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:03:16 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: জয়ের জন্য ভারতকে ৯৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:33:39 PM